
ধূমপানের অভ্যাস স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এই অভ্যাসের কারণে ধূমপান করা ব্যক্তির সঙ্গে তার পুরো পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অনেক গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার জন্ম দেয় ধূমপানের অভ্যাস। এই অভ্যাসের কারণে অনেক মানুষ প্রাণও হারাচ্ছেন। ধূমপানের প্রভাব সম্পর্কে মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য মার্চ মাসে পালন করা হয় ধূমপানমুক্ত দিবস। এই দিনে স্বাস্থ্যের উপর ধূমপানের প্রভাব সম্পর্কে মানুষকে জানিয়ে ধূমপান ত্যাগ করতে উদ্বুদ্ধ করার জন্য বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
ধূমপানমুক্ত দিবসে মানুষকে বোঝানোর চেষ্টা করা হয় ধূমপান তাদের জন্য কতটা ক্ষতিকর। ধূমপানের সঙ্গে সম্পর্কিত স্বাস্থ্য ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং ধূমপান ত্যাগ করতে মানুষকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে ১৯৮৪ সালে ধূমপানমুক্ত দিবস শুরু হয় যুক্তরাজ্যে। এই নোবেল উদ্যোগটি একদল স্বাস্থ্য পেশাদারের নেতৃত্বে ছিল এবং তারপর থেকে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃতি পেয়েছে। সেই কারণেই বর্তমানে ভারত সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পালন করা হয় ধূমপানমুক্ত দিবস।
১৯৮৪ সালে আয়ারল্যান্ডে প্রথমবার পালন করা হয় ধূমপানমুক্ত দিবস। ২০২৫ সালের ১২ মার্চ পালন করা হবে ধূমপানমুক্ত দিবস। এটি এমন একটি উপলক্ষ যখন সারা বিশ্বে ধূমপানের বিপদ নিয়ে আলোচনা করা হয়। মানুষকে এই অভ্যাসটি ত্যাগ করতে উৎসাহিত করা হয় যা তাদের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করছে। সমগ্র বিশ্বকে ধূমপানমুক্ত করার জন্য সচেতনতামূলক কর্মসূচির আয়োজন করা হয় ধূমপানমুক্ত দিবসে।