প্রতি বছরই ১৮ নভেম্বর দিনটিকে পালন করা হয় ‘অ্যাপেল সিডার ডে’ (Apple Cider Day 2022) হিসাবে। অ্যাপেল সিডারের গুনাগুণ সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে অবগত করার জন্যেই এই দিনটিকে উদযাপন করা হয়। এই দুর্দান্ত পানীয়ের সুদীর্ঘ যাত্রা পথ এবং তার ইতিহাসকে জীবিত রাখতেই ১৮ নভেম্বর দিনটি পালিত হয়ে আসছে। রান্নাবান্না থেকে শুরু করে ওষুধ প্রস্তুত করতে ব্যবহৃত হয় অ্যাপেল সিডার। সাধারণত আপেল পচিয়ে তৈরি করা হয় এই পানীয়। অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ এই অ্যাপেল সিডার স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী। ‘অ্যাপেল সিডার ডে’ (Apple Cider Day 2022) উপলক্ষ্যে জেনে নেওয়া যাক এই পানীয়ের বিশেষ কিছু গুনাগুণ সম্পর্কে।
বিষাক্ত ব্যাকটেরিয়া নাশ করেঃ নানা ধরণের ব্যাকটেরিয়া নাশ করতে খুবই সহায়ক অ্যাপেল সিডার ভিনিগার (Apple Cider Vinegar)। ত্বকে ব্রণর সমস্যা থাকলে তাও মেটাতে সাহায্য করে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়কঃ নিম্ন রক্তচাপ যাদের রয়েছে তাঁদের ক্ষেত্রে খুবই উপকারী অ্যাপেল সিডার ভিনিগার। ইনসুলিনের ঘাটটি মেটাতে সহায়ক।
আরও পড়ুনঃ মহারাষ্ট্রে হু-হু করে বাড়ছে হামের প্রকোপ, কী এই হাম? কীভাবে এর প্রতিকার সম্ভব? জানুন
ওজন কমাতে সাহায়কঃ যারা নিজের ওজন নিয়ে সচেতন তাঁদের জন্যে মহামূল্যবান জিনিস এই ভিনিগার। ওজন কমাতে কিংবা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভীষণভাবে সহায়ক অ্যাপেল সিডার ভিনিগার।
ত্বকের স্বাস্থ্য ভাল রাখেঃ অ্যাপেল সিডার ভিনিগারে (Apple Cider Vinegar) রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্টের গুনাগুণ। যা আমাদের ত্বকের জন্যে খুবই উপকারী। ত্বকের নানা জীবাণু নাশ করতে সক্ষম। তবে এটি সরাসরি মুখে লাগানো কখনও উচিৎ নয়। চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করে সঠিক পদ্ধতিতে ব্যবহার করতে পারলে অ্যাপেল সিডার ভিনিগারের কোন বিকল্প হয় না।