পরাধীন ভারতবর্যের সাম্রাজ্যবাদ বিরােধী আন্দোলনের শুকতারা' ভারতীয় জাতীয় মানসে জাতির জনক' আখ্যায় ভূষিত ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের অগ্রদূত অহিংসার মূর্ত প্রতীক মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী। ১৮৬৯ সালেআজকের দিনে (২ অক্টোবর) গুজরাটের পোরবন্দরে জন্মগ্রহণ করেন মহাত্মা গান্ধী।

গান্ধীজি ১৯১৫ সাল থেকে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে সক্রিয় ছিলেন। আর তার আগে বহু দশক ধরে স্বাধীনতা সংগ্রাম চলছিল। কিন্তু গান্ধীর প্রবেশ ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনকে অসাধারণ প্রাণশক্তি দেয়।তাঁর অহিংস নীতি, নৈতিক ভিত্তি, আশ্চর্যজনক নেতৃত্বের ক্ষমতা আরও বেশি মানুষকে স্বাধীনতা আন্দোলনের সঙ্গে সংযুক্ত করেছিল। তিনি সকল ধর্মকে সমানভাবে বিবেচনা করা, সকল ভাষাকে সম্মান করা, নারী-পুরুষের সমান মর্যাদা প্রদান এবং দলিত ও অ-দলিতদের মধ্যে ব্যবধান দূর করার ওপর জোর দেন।গান্ধিজি কোনাে রাষ্ট্রদার্শনিক ছিলেন না, এর জন্যই তিনি কোনাে রাজনৈতিক দর্শন বা মতবাদ প্রতিষ্ঠা করেননি। গান্ধিজি নিজেই লিখেছেন, গান্ধীবাদ বলে কিছু নেই। কোনাে মৌলিক দর্শন বা নীতির স্রষ্টা হিসেবে আমি কিছু দাবি করি না।

লেটেস্টলি (LatestLY Bangla) বাংলা আপনাদের জন্য হাজির করছে মহাত্মা গান্ধীর উদ্ধৃতি সম্বলিত শুভেচ্ছা পত্র।  আপনিও আপনার কাছের মানুষদের পাঠিয়ে দিতে পারেন এইসব শুভেচ্ছা বার্তাগুলি (Wishes)। আর উদযাপন করুন বাপুর জন্মদিন।