
শেষ হল ১৪৪ বছর পর প্রয়াগরাজে অনুষ্ঠিত মহাকুম্ভ। মহাকুম্ভের শেষ স্নানের পর শুরু হয়েছে ঘরের ফেরা পালা। এবার মহাকুম্ভ ২০২৫ এর সমাপ্তি সম্পর্কে নিজের অনুভূতির কথা ব্লগে লিখলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। মহা কুম্ভের সফল আয়োজনের প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন,মহা কুম্ভ শেষ হয়েছে এবং 'একতার মহাযজ্ঞ' সম্পন্ন হয়েছে। তিনি 140 কোটি ভারতীয়দের উত্সর্গ এবং অংশগ্রহণের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছেন যারা ইভেন্টটিকে একটি ঐতিহাসিক সফল করতে একসঙ্গে কাজ করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী মোদি ৪৫ দিনের মহাকুম্ভকে ভারতের সাংস্কৃতিক ও আধ্যাত্মিক শক্তির প্রতিফলন বলে বর্ণনা করেছেন। এটাও আলোকপাত করে যে কীভাবে সারা দেশের মানুষ মহা কুম্ভে বিশ্বাস ও ভক্তি নিয়ে একত্রিত হয়েছিল।
মহা কুম্ভ মেলা নিয়ে প্রধানমন্ত্রী মোদির ভাবনা-
প্রধানমন্ত্রী মোদী তার ব্লগে বলেছেন, 'মহাকুম্ভ শেষ। একতার জমকালো উদযাপন সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। প্রয়াগরাজের ৪৫দিন ধরে এই পবিত্র অনুষ্ঠানের সাথে যেভাবে ১৪০ কোটি ভারতীয়দের বিশ্বাস যুক্ত হয়েছে তা সত্যিই অপ্রতিরোধ্য!এই অনুষ্ঠানটি "এক ভারত, বৃহত্তর ভারত" এর দৃষ্টিভঙ্গি প্রদর্শন করে। সমাজের প্রতিটি স্তরের মানুষ এই মহাকুম্ভে সমবেত হন। একতার এই অবিস্মরণীয় দৃশ্য লক্ষ লক্ষ ভারতীয়দের আস্থার উদযাপনে পরিণত হয়েছিল। এই উৎসবকে সফল করার জন্য জনগণের প্রচেষ্টা, নিষ্ঠা ও সংকল্পে আমি খুবই মুগ্ধ।'
महाकुंभ संपन्न हुआ...एकता का महायज्ञ संपन्न हुआ। प्रयागराज में एकता के महाकुंभ में पूरे 45 दिनों तक जिस प्रकार 140 करोड़ देशवासियों की आस्था एक साथ, एक समय में इस एक पर्व से आकर जुड़ी, वो अभिभूत करता है! महाकुंभ के पूर्ण होने पर जो विचार मन में आए, उन्हें मैंने कलमबद्ध करने का… pic.twitter.com/TgzdUuzuGI
— Narendra Modi (@narendramodi) February 27, 2025
সোমনাথ মন্দিরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী মোদীঃ
এদিকে, মহাকুম্ভ সমাপ্তির পরে, প্রধানমন্ত্রী মোদী ১২টি জ্যোতির্লিঙ্গের মধ্যে একটি সোমনাথ মন্দিরে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।এ বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে তিনি তার পোস্টে বলেছেন, 'আমি বারোটি জ্যোতির্লিঙ্গের প্রথম সোমনাথে প্রার্থনা করতে যাব। আমি আমার শ্রদ্ধা জানাব এবং প্রত্যেক ভারতীয়র জন্য প্রার্থনা করব।আমি আন্তরিকভাবে আশা করি আমাদের দেশের মানুষের মধ্যে ঐক্যের এই চিরন্তন প্রবাহ অব্যাহত থাকবে।'