নতুন দিল্লি, ৩০ জুলাই: পাবজি খেলতে গিয়ে ভারতীয় যুবকের প্রেমে পড়ে পাকিস্তান থেকে লুকিয়ে নয়ডায় পালিয়ে এসেছেন সীমা হায়দার। ভালবাসার বাহানায় চরবৃত্তির জন্য সীমা পাকিস্তান থেকে ভারতে এসেছেন কি না সেই তদন্ত করছে দেশের গোয়েন্দা সংস্থা ও উত্তরপ্রদেশ পুলিশ। এর মধ্যে সীমা ও তার সন্তানদের নিয়ে গ্রেটার নয়ডায় নতুন ঘরে উঠেছেন সচিন। কিন্তু সীমাকে নিয়ে চলা ঝামেলার মাঝে সচিনের হাত এখন কাজ নেই। জমানো টাকাও শেষ। ভালবাসা দিয়ে তো আর পেট চলে না। সীমা আর তার সন্তানদের নিয়ে সংসার চালাতে গিয়ে বড় আর্থিক সঙ্কটে পড়েছেন সচিন। দুজনের প্রায় সব টাকা শেষ। এবার উপায়?

সীমাকে পাকিস্তানের গুপ্তচর সন্দেহ হওয়ায় সচিনের পাশ থেকে তার অনেক বন্ধু-আত্মীয়ই সরে গিয়েছেন। এমন অবস্থায় তাদের সাহায্য করার জন্য উত্তরপ্রদেশ পুলিশকে চিঠি লিখলেন সীমা-সচিন। এদিকে, বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে যতই চাঞ্চল্যকর খবর প্রকাশ হোক, সীমা হায়দার যে পাকিস্তান থেকে আইএসআইয়ের চর হিসেবে এসেছেন তেমন কোনও প্রমাণই পাচ্ছে না গোয়েন্দারা।

দেখুন টুইট

বরং তদন্ত যত এগোচ্ছে তত বোঝা যাচ্ছে পাকিস্তানে তার স্বামীর সঙ্গে বিবাদের মাঝে নয়ডার সচিনের সঙ্গে ভার্চুয়াল প্রেমের জেরেই তিনি নেপাল সীমান্ত দিয়ে ঘুরে নয়ডায় এসেছেন।