সম্ভাল, ৩ অক্টোবর: মহাত্মা গান্ধীর ১৫০-তম জন্ম বার্ষিকীতে (Gandhi Jayanti 2019) বাপুর প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করতে এসে কেঁদে ভাসালেন নেতা। সমাজবাদী পার্টির সম্ভাল জেলা সভাপতি ফিরোজ খান। এদিকে বড় নেতাকে হাউ হাউ করে কাঁদতে দেখে সঙ্গে থাকা অন্যান্য নেতা ও সমর্থকরাও আরও জোরে কান্না শুরু করেন। ক্রন্দনরত অবস্থায় ফিরোজ খানকে (Firoz Khan) আফশোস করতে শোনা যায়, “বাপু কোথায় চলে গেলেন? এত বড় দেশ স্বাধীন করে আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন। আর এদিকে ধীরে ধীরে আমাদের সমস্ত আশা আকাঙ্ক্ষা শেষ হয়ে যাচ্ছে।” গান্ধী মূর্তির পাদদেশে (Mahatma Gandhi Statue) সমাজবাদী পার্টির নেতার এমন মরাকান্না ভাইরাল হতে সময় নেয়নি। ভিডিওটি দেখে মিশ্র প্রতিক্রিয়ায় কমেন্ট বক্স ভরিয়েছেন নেটিজেনরা।
ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, কাঁদতে কাঁদতে গান্ধী মূর্তির পাদদেশের মাথা রেখে আফশোস করে চলেছেন তিনি। সঙ্গে থাকা অনুরাগীরা এই দেখে প্রবল বেগে কান্নাকাটি শুরু করেছেন। একজন তো রুমাল দিয়ে চোখ মুছেই চলেছেন। তাঁকে দেখে মনে হচ্ছে, সদ্য সদ্য বড় কোনও শোক পেয়ে তিনি একেবারেই বিহ্বল। এদিকে ভিডিওটি দেখে নেটিজেনদের একাংশ হেসে অস্থির। কেউ বলছেন, এতো কুমীরের কান্না, ক্যামেরা দেখলে নেতাদের এমন একটু আধটু অভিনয় তো করতেই হয়। বাকিরা তো এই মন্তব্যে রেগে আগুন। তাঁদের মতে, মন থেকেই কান্নাকাটি করেছেন ফিরোজ খান। তাঁর আফশোস হয়েছে দেশের বর্তমান পরিস্থিতি দেখে, তাই কেঁদেছেন। এরমধ্যে কোনও অভিনয় নেই। আরও পড়ুন-বাপুর ১৫০-তম জন্মদিন উপলক্ষে তামাকজাত পানমশলায় নিষেধাজ্ঞা জারি করল রাজস্থান সরকার
'लोकप्रियता हासिल करने के लिए सपा जिलाध्यक्ष करते रहते है अजीबोगरीब नाटक'!
सम्भल: 2 अक्टूबर गांधी जयंती के मौके पर सपा नेताओं की नोटंकीबाज़ तस्वीरें आई सामने गांधी प्रतिमा के नीचे बैठकर कैमरे को देखते ही रोने का ढोंग करते नज़र आए सपा जिलाध्यक्ष फ़िरोज़ खान व अन्य पदाधिकारी! pic.twitter.com/7WqFNsDECA
— आदित्य जयराम तिवारी (@adityatiwaree) October 2, 2019
'लोकप्रियता हासिल करने के लिए सपा जिलाध्यक्ष करते रहते है अजीबोगरीब नाटक'!
सम्भल: 2 अक्टूबर गांधी जयंती के मौके पर सपा नेताओं की नोटंकीबाज़ तस्वीरें आई सामने गांधी प्रतिमा के नीचे बैठकर कैमरे को देखते ही रोने का ढोंग करते नज़र आए सपा जिलाध्यक्ष फ़िरोज़ खान व अन्य पदाधिकारी! pic.twitter.com/7WqFNsDECA
— आदित्य जयराम तिवारी (@adityatiwaree) October 2, 2019
বলা বাহুল্য, এই ফিরোজ খান সেই নেতা যিনি মাসখানেক আগে সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদবের ডাকে বর বেশে বৈঠকে যোগ দিতে এসেছিলেন। শেরওয়ানি পরে শেহরায় সেজে একেবারে ঘোড়ার পিঠে চেপে তাঁর আগমন ঘটেছিল, দলীয় কর্মী সমর্থকরা তাল মিলিয়ে বরযাত্রী হয়েছিলেন। সেই সময় বিরোধী দলের রাজনৈতিক সভায় পুলিশের নিষেধাজ্ঞা ছিল, কিন্তু বরযাত্রীর উপরে তো সে বিধিনিষেধ চাপানো যেতে পারে না। তাই পুলিশ তাঁদের দিকে তেমন নজরও দেয়নি। এখন মোদ্দা কথা হল, যিনি বৈঠকে যোগ দেওয়ার জন্য পুলিশের চোখে এমনভাবে ধুলো হয়ে দিতে পারেন, তিনি গান্ধী মূর্তির পাদদেশে সত্যিই কেঁদেছেন। এই ভাবনাটি কষ্টকল্পনা হয়ে যাবে না?