লখনউ, ২৫ মার্চ: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২১ দিনের জন্য লকডাউন ঘোষণা করতেই উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath government)। তিনি বললেন নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি একটা সাধারণ মূল্য নির্ধারণ করে প্রত্যেককে পৌঁছে দেওয়া হবে। সরকার থেকেই লোক গিয়ে বাড়ি বাড়ি এই খাবারদাবার দিয়ে আসবেন। এই তালিকায় দুধ, ওষুধ, সবজি ও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস পড়বে। মোটামুটি দশটি দ্রব্য এই তালিকায় রয়েছে। যার দাম ধার্য হয়েছে ৪৭৫ টাকা। ব্যবসায়ী কিছুতেই ক্রেতার থেকে এর বেশি দাম নিতে পারবেন না। রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হয়েছে সেখানকার কিরানা শপসের তরফে প্রত্যেক ক্রেতার বাড়িতে খাবারদাবার পৌঁছে দেওয়া হবে। তবে ২৫ মার্চ থেকে ২ এপ্রিল পর্যন্ত ওই ৪৭৫ টাকা দামও দিতে হবে না। বিনামূল্যেই মানুষ খাবার পেয়ে যাবে।
আদিত্যনাথ এজন্য ১০ হাজার গাড়িতে ঠিক করেছেন। যেগুলি বাড়ি বাড়ি নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য সরবরাহ করবে। রাজ্যবাসীর নিরাপত্তার কতা চিন্তা করে ২৩ কোটি জনগণকে বাইরে বেরোতে বারণ করছি। তাঁদের প্রত্যেকের বাড়িতে পৌঁছে যাবে রেশনের জিনিসপত্র, ওষুধ, দুধ, সবজি। আমাদের কাছে এসবের যথেষ্ট স্টক রয়েছে। আগামী কালই বাড়ির দরজায় দেখতে পাবেন পৌঁছে গিয়েছে গাড়ি। প্রয়োজনীয় জিনিস সেখান থেকে নিয়ে নেবেন। আবেদন করছি যে কেউ বাড়ি থেকে বাজারে গিয়ে কেনাকাটা করবেন না। কেউই নিজের এলাকার বাইরে বেরোতে পারবেন না। এমন নোটিসও যোগী সরকারের তরফে জারি হয়েছে। আরও পড়ুন-Kerala Nurse Beaten By Man In COVID-19 Isolation Ward: চা আনতে দেরি হওয়ায় নার্সকে বেধড়ক মারল করোনা আক্রান্ত রোগী
अयोध्या जिला मजिस्ट्रेट ने किराना दुकानदारों को रोजमर्रा की जरूरत के 11 सामान की पैकेजिंग कर होम डिलीवरी करने को कहा गया है इन 11 सामानों की कीमत 475 रुपये तय की गई है। इससे ज्यादा कीमत वसूल करने वालों के खिलाफ कार्रवाई की जाएगी। ये आदेश 2 अप्रैल तक लागू रहेगा।#Coronavirus pic.twitter.com/9QAaEL9O1a
— ANI_HindiNews (@AHindinews) March 25, 2020
এদিকে কেরালায় করোনা আক্রান্ত হয়ে আইসোলেশনে ভর্তি আছে রোগী। চা আনতে দেরি হওয়ায় নার্সকে মারধরের অভিযোগ উঠল রোগীর বিরুদ্ধে। চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে ঘটনাটি ঘটেছে কেরালার কোল্লাম এলাকায় (Kerala hospital)। হিন্দুস্থান টাইমসের রিপোর্ট অনুসারে ওই নার্স টানা দুসপ্তাহ কোয়ারেন্টাইন ব্যবস্থায় কাজ করছেন। এই ঘটনার পর গুরুতর আহত অবস্থায় ওই নার্সকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ইতিমধ্যেই অভিযুক্তের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের হয়েছে। অভিযুক্ত কিছুদিন আগেই ম্যাসকট থেকে ফিরেছে। তাকে প্রথমে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে বলা হয়েছিল। সে নিয়ম অমান্য করায় হাসপাতালের কোয়ারেন্টাইনে নিয়ে আসা হয়। সেখানেই এই গুরুতর অপরাধ করল সে