২০১৭ সালের জুনে সাড়ে চার বছরের এক নাবালিকাকে ধর্ষণের দায়ে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়। কিন্তু দিল্লি আদালতে অভিযুক্তের দাবি, যেহেতু নাবালিকার গোপনাঙ্গে কোনও আঘাতের চিহ্ন ছিল না, তাই তাকে পসকো আইনে গ্রেফতার করা উচিত হয়নি। যা নিয়ে দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি অমিত বানসাল বললেন, তার সাড়ে চার বছরের পতিবেশীকে ধর্ষণের দায়ে গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তির কথার যুক্তি নেই। কারণ যৌন অপরাধে গোপনাঙ্গে আঘাতের চিহ্নর বিষযটি নির্ভর করে বেশ কয়েকটি বিষয়ের ওপর।
সেগুলির মধ্যে একটি হল কত গভীরে সেটি প্রবেশ করেছে। তাই প্রত্যেক ক্ষেত্রেই যে গোপনাঙ্গে দাগ থাকবে তা নয়। তাই এটা বলা যাবে না যে যেহেতু গোপনাঙ্গে আঘাতের দাগ নেই, সেই কারণে যৌন হেনস্থার কোনও ঘটনা ঘটেনি। আরও পড়ুন-অখিলেশের দল ছেড়ে বিজেপিতে আসার পুরস্কারে দারা সিংকে ঘোসি উপনির্বাচনে প্রার্থী
দেখুন টুইট
[ #POCSO Act] Mere Absence Of Injuries On Victim’s Private Parts No Ground To Hold That Penetrative #SexualAssault Did Not Take Place: #DelhiHighCourt @nupur_0111 Reportshttps://t.co/9X5pLMaLpj
— Live Law (@LiveLawIndia) August 14, 2023
পসকো আইনের ৬ নম্বর ধারা ও ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৪২,৩৬৩ ও ৩৭৬ ধারা লাগু রাখা হল অভিযুক্ত ব্যক্তির বিরুদ্ধে। নিম্ন আদালত সেই ব্যক্তিকে ১২ বছর সশ্রম কারাদণ্ডের সাজা দিয়েছে। সেই সাজা বহাল রাখল দিল্লি হাইকোর্ট।