Haryana Borewell Tragedy: ফের ৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ল শিশুকন্যা, হরিয়ানায় চাঞ্চল্য
চলছে উদ্ধার কাজ (Photo Credit: ANI)

হরিয়ানা, ৪ নভেম্বর: সুজিত উইলসনের গভীর গর্তে পড়ে যাওয়ার ঘটনা এখনও টাটকা। তারপরেও ফের বিপত্তি। নলকূপের জন্য খুঁড়ে রাখা ৫০ ফুট গভীর গর্তে পড়ে গেল বছর পাঁচেকের এক শিশুকন্যা। রবিবার চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে হরিয়ানার কার্নালের ঘারাউন্ডার (Gharaunda of Karnal) হর সিং পুরা গ্রামে। শিশুকন্যার গভীর গর্তে পড়ে যাওয়ার খবর রাষ্ট্র হতেই শুরু হয়েছে উদ্ধারকাজ। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী ও পুলিশ প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা। জোর কদমে চলছে উদ্ধারের কাজ। তামিলনাড়ুর সুজিত উইলিয়ামসে গভীর গর্তে পড়ে যাওয়ার পর এখনও এক সপ্তাহ কাটেনি। ফের একই ঘটনা ঘটায় আতঙ্কের প্রহর গুনছে হর সিং পুরা গ্রাম। ছোট্ট সুজিতকে জীবন্ত উদ্ধার করা যায়নি।

উল্লেখ্য, গত সপ্তাহেই তিরুচিরাপল্লি (Tiruchirappalli) জেলার নাদুকাত্তুপট্টিতে (Nadukattupatti) ২ বছর বয়সী (2 Years Old Boy) শিশু আচমকাই ২৫ ফুট (25 Feet)গভীর গর্তে (Borewell) পড়ে যায় (Fell Down)। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। বাচ্চাটির উদ্ধারে অভিযান শুরু হলেও লাভ কিছুই হয়নি। টানা তিদিন লড়াই করেও সুজিতকে জীবন্ত উদ্ধার করা যায়নি। ২৫ অক্টোবর সে ২৫ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যায়। অবশেষে দেহটি ১০০ ফুট গর্তে ঢুকে গেলে, উদ্ধারকারীরা মাটি খুঁড়ে সুজিতের পচাগলা মরদেহ উদ্ধার করে। সবার মনে টিমটিম করে জ্বলছিল সুজিতের বেঁচে থাকার আশার আলো। কিন্তু কোনো চমৎকারই কাজ করল না। মঙ্গলবার দেহটি উদ্ধার করে অটোপসির জন্য প্রথমে হাসপাতালে পাঠানো হয়। এরপর এরপর সেখান থেকে তার বাড়ি নাডুকাট্টুপাত্তিতে মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয়। পুদুরে তার শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়। ওই গর্ত থেকে পাওয়া পচা গন্ধ পেয়ে সুজিতের মৃত্যুর কথা জানিয়েছিলেন উদ্ধারকর্মীরা। আরও পড়ুন-Delhi Air Pollution: দূষণের কবলে রাজধানী প্রাণে বাঁচতে বাসিন্দারা রাজ্য ছাড়ছেন, ফের শুরু গাড়ির জোড়-বিজোড় নীতি

গত রবিবার সুজিতকে মেশিন দিয়ে টেনে বের করার চেষ্টাও তারা করেছিলেন, কিন্তু এমনভাবেই সে আটকে ছিল তাও সম্ভব হয়নি। খেলতে খেলতে গভীর নলকূপের জন্য খোঁড়া গর্তে (Borewell) পড়ে যায় ২ বছরের ছোট্ট শিশু সুজিত উইলসন (Sujith Wilson)। শুক্রবার বিকেল সাড়ে পাঁচটা নাগাদ তামিলনাড়ুর তিরুচিরাপল্লি (Tiruchirappalli) জেলার নাডুকাট্টুপাত্তিতে ঘটনাটি ঘটে। একটি বোরিং মেশিন নিয়ে আসা আসা হয়েছিল। শনিবার থেকে সারা দিনরাত উদ্ধারকাজ চলেছে। যৌথ ভাবে কেন্দ্র ও রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী কাজ করেছে।