কিন্তু ২৫ মিনিটের ক্লিনিক্যালি ভাবে মৃত্যু হওয়ার পর ফের জীবিত হয়ে ফিরে আসে সে। ঘটনাটি ঘটেছে আমেরিকার নিউ হ্যাম্পশায়ার (New Hampshire) শহরে। ব্রিটিশ বিশ্ববিদ্যালয়ের (British University) পড়ুয়া চার্লি ভিনসেন্ট গ্রীষ্মের ছুটিতে আমেরিকায় একটি টিমের সঙ্গে ক্যাম্প করতে এসেছিলেন। ক্যাম্পের প্রথমদিনেই বাঁ পায়ে কিছুটা অংশ সূর্যের তাপে পুড়ে যায়। কিন্তু সেই বিষয়টি অগ্রাহ্য করে ঘন্টাখানেক ক্যাম্পে সময় কাটায় সে। তারপরেই সান স্ট্রোক হয়ে লুটিয়ে পড়েন চার্লি।
এরপর তাঁকে তড়িঘড়ি স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। শুরু হয় চিকিৎসা। শারীরিক পরীক্ষা করার পর জানা যায় ওই যুবক নিউমোনিয়াতেও আক্রান্ত। এরপর তড়িঘড়ি তাঁর অস্ত্রোপচার শুরু হয়। সেই সময়ই আচমকা তাঁর হৃদযন্ত্র বন্ধ হয়ে যায়। চিকিৎসকরা ধরে নেন যে চার্লি কোমায় চলে গিয়েছে। যার ফলে তাঁর কিডনি এবং হৃদপিণ্ড প্রতিস্থাপনের জন্য পরিবারের সঙ্গে কথাও শুরু হয়। কিন্তু মৃত্যুর ২৫ মিনিট পর জীবিত হয়ে ওঠে চার্লি। আর তাতেই অবাক হয়ে ওঠেন চিকিৎসক ও চার্লির পরিবার।
জানা যাচ্ছে পুনরুজ্জীবনের সময় আচমকাই হৃদপিণ্ড জোরে জোরে চলতে শুরু করে। তারপর ধীরে ধীরে জ্ঞান ফেরে চার্লির। বর্তমানে তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থীতিশীল রয়েছে। আপাতত তাঁকে আমেরিকা থেকে ব্রিটিশ হাসপাতালে স্থানান্তরিক করা হয়েছে। বর্তমানে চার্লিকে চিকিৎসকদের তত্ত্বাবোধানে রাখা হয়েছে।