আজ আইপিএস এসএমএইচ মির্জাকে নিয়ে মুকুল রায়ের বাড়িতে হানা দিল সিবিআই, করা হবে ঘটনার পুননির্মাণ
ফের সিবিআইয়ের জেরার মুখে মুকুল রায়। রবিবার সকালেই আইপিএস এসএমএইচ মির্জাকে (IPS SMH Mirza) নিয়ে বিজেপি নেতা (BJP Leader) মুকুল রায়ের (Mukul Roy) বাড়িতে পৌঁছয় সিবিআই (CBI)। সূত্রের খবর, নারদকাণ্ডের তদন্তে (Narada Scam) ঘটনার পুননির্মাণ করতেই মুকুল রায়ের এলগিন রোডের (Elgin Rord) ফ্ল্যাটে এদিন হানা দেয় সিবিআইয়ের তদন্তকারীরা। এরআগে মুকুল রায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় গতকাল অর্থাৎ শনিবারই। তবে তা হয় সিবিআইয়ের নিজস্ব দফতরেই। আর এদিন সটান বিজেপি নেতার বাড়িতে হানা দেয় কেন্দ্রীয় এই গোয়েন্দা সংস্থা।
কলকাতা, ২৯ সেপ্টেম্বর: ফের সিবিআইয়ের জেরার মুখে মুকুল রায়। রবিবার সকালেই আইপিএস এসএমএইচ মির্জাকে (IPS SMH Mirza) নিয়ে বিজেপি নেতা (BJP Leader) মুকুল রায়ের (Mukul Roy) বাড়িতে পৌঁছয় সিবিআই (CBI)। সূত্রের খবর, নারদকাণ্ডের তদন্তে (Narada Scam) ঘটনার পুননির্মাণ করতেই মুকুল রায়ের এলগিন রোডের (Elgin Rord) ফ্ল্যাটে এদিন হানা দেয় সিবিআইয়ের তদন্তকারীরা। এরআগে মুকুল রায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় গতকাল অর্থাৎ শনিবারই। তবে তা হয় সিবিআইয়ের নিজস্ব দফতরেই। আর এদিন সটান বিজেপি নেতার বাড়িতে হানা দেয় কেন্দ্রীয় এই গোয়েন্দা সংস্থা।
শনিবার প্রায় আড়াই ঘণ্টা ধরে নিজেদের দফতরে মুকুলকে জেরা করে সিবিআই। সিবিআই সূত্রে দাবি, নারদাকাণ্ডে বর্ধমান (Purba Bardhaman) ফুটেজে (Footage) বর্ধমানের তৎকালীন পুলিশ সুপার (Police Super) এসএমএইচ মির্জার মুখে শোনা যায় তৎকালীন তৃনমূল নেতা (TMC Leader) মুকুল রায়ের নাম। ওই ফুটেজে এসএমএইচ মির্জার নাম নিতে দেখা যায় মুকুল রায়কেও। সিবিআইয়ের হেফাজতে থাকার সময় মুখোমুখি বসিয়েই জেরা করা হয় আইপিএস এসএমএইচ এবং মুকুল রায়কে। তাঁর উপর সিবিআইয়ের এহেন চড়াও হওয়ার বিষয়টিকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির (CM Mamata Banerjee) ষড়যন্ত্র হিসেবেই দেখছেন মুকুল রায়। যদিও এই অভিযোগ সম্পূর্ণ উড়িয়ে দিয়েছে তৃণমূল (TMC)। আরও পড়ুন- কলকাতার জুয়ার আসর থেকে গ্রেফতার বিখ্যাত রেঁস্তোরা আরসালান বিরিয়ানির মালিক
উল্লেখ্য, পুলিশকর্তা এসএমএইচ মির্জা নারদকাণ্ডের অন্যতম অভিযুক্ত। যে ভিডিও নারদ নিউজ (Narad News) প্রকাশ করেছিল, তাতে আরও অনেকের মতো মির্জাকেও টাকা নিতে দেখা গিয়েছিল। বৃহস্পতিবার জিজ্ঞাসাবাদের পরে তাঁকে সিবিআই গ্রেফতার করা হয়। আইপিএস অফিসার গ্রেফতার (Arrest) হতেই সরগরম হয়ে ওঠে বাংলার রাজনীতি।
(এবিপি আনন্দ সংবাদ চ্যানেলের খবর অনুযায়ী)