
কলকাতা, ১ মে: করোনাভাইরাস (Croronavirus) অতিমারীর প্রেক্ষিতে স্বাস্থ্য মন্ত্রক (Health Ministry) সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির জেলাগুলিকে রেড, অরেঞ্জ এবং গ্রিন জোনে (Red, Orange and Green Zones) ভাগ করেছে। দেশে রেড, অরেঞ্জ ও গ্রিন জোন রয়েছে যথাক্রমে ১৩০, ২৮৪ এবং ৩১১। দিল্লি, কলকাতা, চেন্নাই এবং মুম্বই - এই চারটি প্রধান মহানগর রেড জোন। রেড জোনের আওতাধীন অন্য বড় শহরগুলি হল বেঙ্গালুরু আরবান, বেঙ্গালুরু পল্লি, লখনউ, হায়দরাবাদ, ইন্দোর, ভোপাল, পটনা, আমেদাবাদ, সুরাত, পুনে এবং নাগপুর।
স্বাস্থ্য মন্ত্রকের সেক্রেটারি প্রীতি সুদান উপরোক্ত তালিকা সহ রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির মুখ্যসচিবদের চিঠি পাাঠিয়েছেন। মন্ত্রকের শেয়ার করা তথ্য অনুসারে, উত্তরপ্রদেশে সর্বাধিক ১৯টি রেড জোন রয়েছে। তার পর রয়েছে মহারাষ্ট্র। এখানে রেড জোনের সংখ্য ১৮। তালিকায় এর পরে রয়েছে তামিলনাড়ু। এই রাজ্যে রেড জোনের সংখ্য ১২। এর পর রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। এখানে রেড জোন ১০টি, অরেঞ্জ ৫টি এবং গ্রিন ৮টি। স্বাস্থ্য মন্ত্রকের চিঠিতে বলা হয়েছে, “ভাইরাসের ছড়িয়ে পড়া আটকানোর জন্য রেড এবং অরেঞ্জ জোনে থাকা কন্টেনমেন্ট জোনগুলিতে কড়াকড়ি চালিয়ে যেতে হবে।” আরও পড়ুন: First Train Ran Amid Lockdown: তেলাঙ্গানার লিঙ্গামপল্লি থেকে ঝাড়খণ্ডের হাটিয়া, পরিযায়ী শ্রমিকদের ফেরাতে চলল ট্রেন
এক নজরে রাজ্যের কোন জেলা কোন জোনে:
- কলকাতা-রেড জোন
- হাওড়া-রেড জোন
- উত্তর ২৪ পরাগনা-রেড জোন
- দক্ষিণ ২৪ পরাগনা-রেড জোন
- পশ্চিম মেদিনীপুর-রেড জোন
- পূর্ব মেদিনীপুর-রেড জোন
- দার্জিলিং-রেড জোন
- জলপাইগুড়ি-রেড জোন
- কালিম্পং-রেড জোন
- মালদা-রেড জোন
- হুগলি-অরেঞ্জ জোন
- পশ্চিম বর্ধমান-অরেঞ্জ জোন
- নদিয়া-অরেঞ্জ জোন
- পূর্ব বর্ধমান-অরেঞ্জ জোন
- মুর্শিদাবাদ-অরেঞ্জ জোন
- উত্তর দিনাজপুর-গ্রিন জোন
- বাঁকুড়া-গ্রিন জোন
- বীরভূম-গ্রিন জোন
- কোচবিহার-গ্রিন জোন
- দক্ষিণ দিনাজপুর-গ্রিন জোন
- পুরুলিয়া-গ্রিন জোন
- আলিপুরদুয়ার-গ্রিন জোন
- ঝাড়গ্রাম-গ্রিন জোন