Migrants Sprayed With Disinfectant: ডানকুনিতে পরিযায়ী শ্রমিকদের গায়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করা হল

স্বাস্থ্য মন্ত্রকের নির্দেশিকার তোয়াক্কা না করেই রাজ্যে ফেরা পরিযায়ী (Migrants) শ্রমিকদের ওপরে জীবাণুনাশক (Disinfectant) স্প্রে করা হল। গতকাল রাজস্থানের আজমের (Ajmer) থেকে ১২০০ পরিযায়ী শ্রমিককে নিয়ে প্রথম ট্রেন আসে রাজ্যে। ডানকুনি (Dankuni) স্টেশনে শ্রমিকদের স্বাগত জানাতে উপস্থিত ছিলেন শ্রমমন্ত্রী মলয় ঘটক, বনমন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, মন্ত্রী তপন দাশগুপ্ত। ছিলেন হুগলির পুলিশ কমিশনার, আইজি ও ডিআইজি রেল, এসআরপি, রাজ্যের একাধিক কর্তা। স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাজির ছিলেন জেলার সিএমওএইচ ও স্বাস্থ্য কর্মীরা। স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর তাঁরা ফিট সার্টিফিকেট দেন। যা নিয়ে শ্রমিকরা নিজেদের বাড়ির পথে রওনা দেন।

পরিযায়ী শ্রমিকদের গায়ে জীবাণুনাশক স্প্রে (Photo: ANI)

ডানকুনি, ৬ মে: স্বাস্থ্য মন্ত্রকের নির্দেশিকার তোয়াক্কা না করেই রাজ্যে ফেরা পরিযায়ী (Migrants) শ্রমিকদের ওপরে জীবাণুনাশক (Disinfectant) স্প্রে করা হল। গতকাল রাজস্থানের আজমের (Ajmer) থেকে ১২০০ পরিযায়ী শ্রমিককে নিয়ে প্রথম ট্রেন আসে রাজ্যে। ডানকুনি (Dankuni) স্টেশনে শ্রমিকদের স্বাগত জানাতে উপস্থিত ছিলেন শ্রমমন্ত্রী মলয় ঘটক, বনমন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়, মন্ত্রী তপন দাশগুপ্ত। ছিলেন হুগলির পুলিশ কমিশনার, আইজি ও ডিআইজি রেল, এসআরপি, রাজ্যের একাধিক কর্তা। স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাজির ছিলেন জেলার সিএমওএইচ ও স্বাস্থ্য কর্মীরা। স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর তাঁরা ফিট সার্টিফিকেট দেন। যা নিয়ে শ্রমিকরা নিজেদের বাড়ির পথে রওনা দেন।

মঙ্গলবার বেলা পৌনে ১১টা নাগাদ আজমের থেকে প্রায় ১২০০ পরিযায়ী শ্রমিককে নিয়ে ট্রেনটি ডানকুনি আসে। ২৪ কামরার একেবারে শেষের দিকের কামরা থেকে এক এক করে শ্রমিকদের নামানো হয়। স্ক্রিনিং টেস্ট ও স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর শ্রমিকদের ছোট গাড়িতে করে রেলের লোকোশেডে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে নির্ধারিত অঞ্চলগুলোতে যাওয়ার জন্য বাস রাখা হয়। যে বাসগুলিতে করে গ্রামের দিকে রওনা দেন রাজস্থান থেকে ফিরে আসা শ্রমিকরা। পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, ৬৪টি বাস ও ৪২টি ছোটো গাড়িতে শ্রমিকদের বাড়ি নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। আরও পড়ুন: Shramik Special Trains: রাজস্থান থেকে রাজ্যে ফিরলেন প্রায় ১,২০০ পরিযায়ী শ্রমিক

যদিও শ্রমিকদের ফেরানো হলেও জীবাণুনাশক স্প্রে করা নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। লকডাউন ঘোষণার পর উত্তরপ্রদেশে পরিযায়ী শ্রমিকদের উপর জীবাণুনাশক স্প্রে করার ঘটনায় শোরগোল পড়ে যায়। রাস্তার উপর শ্রমিকদের বসিয়ে স্প্রে করেছিল পুলিশ। পুলিশের এই পদক্ষেপের নিন্দায় সরব হয়েছিল দেশ। এরপরই স্বাস্থ্য মন্ত্রক (Ministry of Health and Family Welfare, Government of India) বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়ে দিল, মানুষের শরীরে জীবাণুনাশক ছড়িয়ে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোখা যাবে, এই ধারনার কোনও বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই। শুধু তাই নয়, এটা শারীরিক এবং মানসিক ভাবেও ক্ষতিকর, কারও উপর এই রাসায়নিক জীবাণুনাশক স্প্রে করলে তাঁর শারীরিক ও মানসিক ক্ষতি হতে পারে।

নির্দেশিকায়। বলা হয়, "যদি কোনও ব্যক্তি করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হন বা সম্ভাবনাও থাকে, তাহলেও তাঁর শরীরের বাইরের অংশে বা জামাকাপড়ে জীবাণুনাশক স্প্রে করে শরীরের ভিতরে ঢুকে থাকা করোনাভাইরাসকে ধ্বংস করা যায় না। এই ভাবে স্প্রে করে যে শরীরের বাইরে বা জামাকাপড়ে থাকা ভাইরাসকেও পুরোপুরি ধ্বংস করা যায়, এমন কোনও বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই।"

(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)

Share Now

Share Now