Coronavirus Outbreak In West Bengal: একদিনে ৩ জন, করোনাভাইরাসের গ্রাসে এবার শেওড়াফুলির প্রৌঢ়
রাজ্যে ফের করোনা আক্রান্তের সন্ধান মিলল। রবিবার রাত দশটা নাগাদ। আক্রান্তের বাড়ি হুগলির শেওড়াফুলিতে। তাঁর বয়স ৫৯ বছর। জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে সল্টলেকের এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন গত ২৮ তারিখ। রবিবার তাঁর শরীরে করোনাভাইরাসের উপসর্গ মিলতেই লালারস পাঠানো হয়েছিল বেলেঘাটা আইডি-তে। সেখানেই পরীক্ষার পর চিকিৎসকরা নিশ্চিত করেন ওই প্রৌঢ় কোভিড-১৯ পজিটিভ। এনিয়ে রবিবার রাজ্যে তিনজনের শরীরে মিলল মারণ রোগের জীবাণু। বছর ৬৬-র এক বৃদ্ধ রয়েছে এই তালিকায়। সঙ্গে একজন চিকিৎসক। যিনি এতদিন করোনা মোকাবিলায় একবারে সামনে থেকে রোগীদের পরিষেবা দিচ্ছিলেন। এই প্রথম রাজ্যে কোনও চিকিৎসক করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলেন।
শেওড়াফুলি, ৩০ মার্চ: রাজ্যে ফের করোনা আক্রান্তের সন্ধান মিলল। রবিবার রাত দশটা নাগাদ। আক্রান্তের বাড়ি হুগলির শেওড়াফুলিতে। তাঁর বয়স ৫৯ বছর। জ্বর ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে সল্টলেকের এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন গত ২৮ তারিখ। রবিবার তাঁর শরীরে করোনাভাইরাসের উপসর্গ মিলতেই লালারস পাঠানো হয়েছিল বেলেঘাটা আইডি-তে। সেখানেই পরীক্ষার পর চিকিৎসকরা নিশ্চিত করেন ওই প্রৌঢ় কোভিড-১৯ পজিটিভ। এনিয়ে রবিবার রাজ্যে তিনজনের শরীরে মিলল মারণ রোগের জীবাণু। বছর ৬৬-র এক বৃদ্ধ রয়েছে এই তালিকায়। সঙ্গে একজন চিকিৎসক। যিনি এতদিন করোনা মোকাবিলায় একবারে সামনে থেকে রোগীদের পরিষেবা দিচ্ছিলেন। এই প্রথম রাজ্যে কোনও চিকিৎসক করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলেন।
উল্লেখ্য, শেওড়াফুলির ওই ব্যক্তি কীকরে মারণ রোগে আক্রান্ত হলেন তা নিয়ে ধন্দে প্রশাসন। তবে পরিবার সূত্রের খবর, দুর্গাপুরে অফিস হওয়ায় তাঁকে ট্রেনেই যাতায়াত করতে হয়েছে। গত ১৬ মার্চ প্রথম জ্বর আসে তাঁর। সঙ্গে শ্বাসকষ্টও শুরু হয়েছিল। তখনকার মতো ওষুধ খাওয়ার পর ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠেন তিনি। এরপর ২৮ মার্চ ফের অসু্স্থ হয়ে পড়েন তিনি। পরিবারের লোকজন আর দেরি করেননি। দ্রুত তাঁকে কলকাতার এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই লালরস পরীক্ষার পর প্রমাণ মেলে মারণ রোগে আক্রান্ত ওই বৃদ্ধ। আরও পড়ুন-Kolkata: আলিপুরের কম্যান্ড হাসপাতালের চিকিৎসক করোনাভাইরাসে আক্রান্ত, রাজ্য়ে আক্রান্ত বেড়ে ২০
এবার আলিপুরের সেনা হাসপাতালে (alipore command hospital) কর্মরত এক চিকিৎসক করোনাভাইরাসে (COVID19) আক্রান্ত। সেনা সূত্রে খবর, করোনা আক্রান্ত হয়েছেন কম্যান্ড হাসপাতালের এক অ্যানাস্থেশিওলজিস্ট। জানা গছে, দিল্লি থেকে ফেরার পরেই অসুস্থ হয়ে পড়েন চিকিৎসক। জানা যাচ্ছে, ওই চিকিৎসককে কোয়ারান্টাইনে রাখা হয়েছে। তাঁর সহকর্মীদের জন্যও সমস্ত সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছে। এদিকে আরও একজন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। তাই রাজ্যে নোভেল করোনাভাইরাসে আক্রান্ত বেড়ে হল ২০। আজ আরও এক সেনা কর্মীর শরীরে মারণ ভাইরাস পাওয়া গেছে। দেরাদুনে কর্মরত এক জুনিয়র কমিশন্ডও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।