চিনের 'ভাসমান ট্রেন' এবার ছুটবে প্লেনের চেয়েও বেশি গতিতে, ৬০০ কিমি/ঘণ্টার উড়ন্ত ট্রেন দেখুন
বুলেট ট্রেনের থেকে প্রায় দেড়-দুগুণ বেগে চলা ট্রেন আনতে চলেছে চিন। আকাশপথের চেয়েও ট্রেনপথকে দ্রুত করতে ঘণ্টায় ৬০০ কিলোমিটার বেগে ছোটা ট্রেন আনার পরিকল্পনা তৈরি করে ফেলেছে চিন। চুম্বক শক্তির অত্য়াধুনিক প্রয়োগে এই ট্রেন কার্যত উড়ে চলবে। ম্যাগনেটিক লেভিটেশন বা ম্যাগলেভ ট্রেনের নয়া ডিজাইনে নিয়মিতভাবে ট্রেন ছুটবে ৬০০ কিমি, প্রতি ঘণ্টায়।
বেজিং, ৩১ জুলাই: China Floating Train- বুলেট ট্রেনের থেকে প্রায় দেড়-দুগুণ বেগে চলা ট্রেন আনতে চলেছে চিন (China)। আকাশপথের চেয়েও ট্রেনপথকে দ্রুত করতে ঘণ্টায় ৬০০ কিলোমিটার (৩৭৩ মাইল/ঘণ্টা) বেগে ছোটা ট্রেন আনার পরিকল্পনা তৈরি করে ফেলেছে চিন। চুম্বক শক্তির অত্য়াধুনিক প্রয়োগে এই ট্রেন কার্যত উড়ে চলবে।
ম্যাগনেটিক লেভিটেশন বা ম্যাগলেভ ট্রেনের নয়া ডিজাইনে নিয়মিতভাবে ট্রেন ছুটবে ৬০০ কিমি, প্রতি ঘণ্টায়। চিনে এখন বিশ্বের দ্রুততম বানিজ্যিক ট্রেন চলে। সাংহাই ম্যাগলেভ নামের সেই ট্রেনের সর্বোচ্চ গতি থাকে ঘণ্টায় ৪৩১ কিলোমিটার। ২০০৩ সাল থেকে সাংহাইয়ের পুডওং এয়ারপোর্ট এবং সিটি সেন্টারের মাঝে চলে এই ট্রেন। আরও পড়ুন-সানি লিওনের মোবাইল নম্বর 'ফাঁস'!
এবার নয়া প্রযুক্তি এই ট্রেন লাইনের সম্প্রসারণ ও আধুনিকীকরণ করে নিয়মিতভাবে ৬০০ কিমি/ঘণ্টায় ম্যাগলেভ ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি পরীক্ষামূলক যাত্রা হতে পারে এই ট্রেনের।
প্রসঙ্গত, জাপানে চুম্বক প্রযুক্তির সাহায্যে ম্যাগলেভ ট্রেনের পরীক্ষামূলক যাত্রায় ৬০৩ কিমি/ঘণ্টায় ছুটেছিল। ২০২৭ সালের মধ্যে জাপানের টোকিও থেকে নাগোয়া শহরের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬০০কিমি/ঘণ্টায় বেগে ছুটবে ট্রেন। যেখানে জাপানের বুলেট ট্রেনের গড় গতি ৩৩০-৩৫০ কিমি/প্রতি ঘণ্টা। চলতি বছর ৪০০ কিমি প্রতি ঘণ্টার বুলেট ট্রেনও লঞ্চ করেছে জাপান। যেখানে ভারতের রাজধানী ট্রেনের গতি ১৩০-১৫০ কিমি-র মধ্যে থাকে।