Rebecca Dickson

৯০ হাজার আবেদনকারীকে পিছনে ফেলে পর্নোগ্রাফি গবেষণার প্রধান হলেন ২২ বছরের স্কটিশ তরুণী রেবেকা ডিকসন (Rebecca Dickson। তিনি গ্রিনকের বাসিন্দা। মূলত পর্ন দেখার জন্যই তাঁকে নির্বাচন করা হয়েছে।

পর্নোগ্রাফি সংস্থা বেডবিবলের দাবি, প্রতিযোগিতার বাজারে ব্যবসায় টিকে থাকতে গেলে নতুন কিছু করতে হবে। যা বাকি প্রতিযোগিতায় সংস্থার পিছনে ফেলে দেয়। সে কারণেই বেতন দিয়ে এমন একজনকে রাখতে হবে যিনি পর্ন ভিডিও দেখে তথ্য জোগাড় করবেন। এই যেমন সঙ্গমের পজেশন, স্থায়িত্ব, অর্গ্যাজমের সংখ্যা, মহিলা বনাম পুরুষের অনুপাত, চুল ও ভাষার বিভিন্নতা।

নতুন চাকরিতে যোগ দিয়ে রেবেকা অতিশয় উত্তেজিত। এমনটা যে ঘটতে পারে তা কখনওই ভাবেননি তিনি। স্কটল্যান্ডের অত্যন্ত ছোট সাদামাটা শান্ত শহরে তাঁর বেড়ে ওঠা। সেখান থেকে এসে এমন এক অভিনব কাজ দিয়ে তাঁর পেশাগত জীবন শুরু হবে, ভাবতেই পারছেন না তিনি। পর্ন দেখে কেউ বেতন পায়?  যাইহোক এই প্রকল্পের অংশ হতে পরে নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছেন রেবেকা।

বেডবিবলের সহকারী প্রতিষ্ঠাতা জেকব বেগার বলেন, রেবেকা আমাদের স্বাভাবিক পছন্দ। তিনি ভীষণ খোলা মনের মানুষ। এবং বিশ্বের সর্বপ্রথম পর্ন বিষয় পরিসংখ্যানে অংশ নেওয়ার জন্য প্রস্তুত। নিজের আবেদনেই রেবেকা জানিয়েছিলেন, তিনি বিভিন্ন বিষয়ে অনুসন্ধান চালাতে ভালবাসেন। সে কারণেই তাঁকে এই পদের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে। চাকরি পেয়ে দারুণ উত্তেজিত রেবেকা। তাই দেখে নিশ্চিন্ত বোধ করছেন, সংগঠনের প্রধানরা। কারণ যাঁরা পর্ন বিষয়ে  ১০০ শতাংশ প্যাশনেট তাঁদের জন্যই এই বেডবিবল।