পাকিস্তানে খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশে চাঞ্চল্যকর ঘটনা। নিজের মেয়েকে ৫০ হাজার পাকিস্তানী রুপিতে ৭২ বছরের হাবিব খান-কে বিক্রি করে দিয়েছিলেন বাবা আলম সঈদ। তারপর ১২ বছরের মেয়েটিকে বিয়ে করতে যান ৭২ বছরের সেই বৃদ্ধ। ছারসাদ্দা এলাকায় ১২ বছরেরে মেয়েকে বিয়ে করতে যাওয়ার সময় পুলিশ এসে পড়ে। কিশোরীকে উদ্ধার করা হয়। মেয়েটি কাঁদতে কাঁদতে জানায়, বৃদ্ধর সঙ্গে তাকে জোর করে বিয়ে দেওয়া হচ্ছিল। বিয়েতে গররাজি হওয়ায় তাকে মারধরও করা হয় বলে সে জানায়। বৃদ্ধটি ও মেয়েটির বাবা-কে বাল্য বিবাহ আইনের অধীনে গ্রেফতার করে পুলিশ।
গত কয়েকদিনে পাকিস্তানে বারবার এমন ঘটনার খবর আসছে। গত মাসে সোয়াতে ১৩ বছরের এক কিশোরীকে বিয়ে করার অপরাধে ৭০ বছরের বৃদ্ধকে গ্রেফতার করেছিল স্থানীয় পুলিশ। পাকিস্তানে ছেলে ও মেয়েদের বিবাহের ন্যুনতম বয়স ১৮।
দেখুন খবরটি
Despite the existence of laws prohibiting child marriage, such incidents continue to occur in various parts of Pakistan. The girl's father, Alam Syed, had reportedly agreed to sell his daughter to the elderly man for PKR 500,000.
Read🔗https://t.co/jFBLFCyjhm pic.twitter.com/OqrpU6OkIt
— The Times Of India (@timesofindia) June 16, 2024
তবে পাকিস্তানের কোনও কোনও প্রদেশে মহিলাদের ১৬ বছর বয়সেও বিয়ে করাকে আইনত স্বীকৃতি দেওয়া হয়।