Netaji Subhas Chandra Bose Jayanti 2022: তেইশে সুভাষের জন্মদিন, দেখুন দেশ নায়কের শক্তিশালী উক্তি
পড়াশোনার সময় থেকেই ব্রিটিশ শক্তির বিরুদ্ধে সুভাষ চন্দ্র বসু যে সংগ্রাম শুরু করেন, তাকে এখনও স্মরণ করেন গোটা দেশের মানুষ। বাবা, মায়ের চোখে এড়িয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান সুভাষ চন্দ্র বসু। সেই থেকে প্রত্যক্ষভাবে বিপ্লবী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন সুভাষ।
সামনেই ২৩ জানুয়ারি। দেশ নায়ক নেতাজি সুভাষ .চন্দ্র বসুর (Netaji Subhas Chandra Bose ) জন্মদিন। ১৮৯৭ সালের ২৩ জানুয়ারি ওড়িশার কটকে জন্ম নেন ভারতের এই বীর যোদ্ধা। ছোট থেকেই যেন বিপ্লবী মন্ত্রে দিক্ষীত ছিলেন সুভাষ। বয়স যত বাড়তে শুরু করে, ভারত মায়ের প্রতি সুভাষের সেই ভালবাসা আরও গভীরে পৌঁছয়। পড়াশোনার সময় থেকেই ব্রিটিশ (British) শক্তির বিরুদ্ধে সুভাষ চন্দ্র বসু যে সংগ্রাম শুরু করেন, তাকে এখনও স্মরণ করেন গোটা দেশের মানুষ। বাবা, মায়ের চোখে এড়িয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যান সুভাষ চন্দ্র বসু। সেই থেকে প্রত্যক্ষভাবে বিপ্লবী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন সুভাষ। এরপর আজাদ হিন্দ ফৌজ গঠন করে গোটা ভারতবর্ষ তোলপাড় করে দিয়েছিলেন। তবে শেষ পর্যন্ত নেতাজির কী হয়, তা নিয়ে স্বাধীনতার এত বছর পরও জল্পনা অব্যাহত। সেই নেতাজির, ভারতের বীর যোদ্ধার জন্মদিন ২৩ জানুয়ারি। ২৩ জানুয়ারি উপলক্ষ্যে তাঁর এই উক্তিগুলি দেখে নিন...
সবাই একত্রিত হয়ে যদি কোও সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে চাওয়া হয়, তাহলে তা সম্পূর্ণ হবেই বলে মন্তব্য করেন সুভাষ চন্দ্র বসু...
তোমরা আমায় রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব। ব্রিটিশদের ভারত থেকে উৎখাত করতে বলেন সুভাষ চন্দ্র বসু...
জীবনে ঝুঁকিপূর্ণ কাজ কররার জন্য সাহসী হতে হবে বলেও মন্তব্য করেন সুভাষ চন্দ্র বসু...
ভারত ডাকছে। রক্ত ডাকছে। আমাদের জেগে উঠতে হবে, সময় নষ্ট করা যাবে না।
আলোচনা করে কখনও কোনও বড়কিছু হয়েছে, এমন উদাহরণ নেই ইতিহাসে। বলেন সুভাষ।
আমাদের রক্তের মাধ্যমেই স্বাধীনতা অর্জন করতে হবে বলে মন্তব্য করেন নেতাজি।
১৯১৮ সালে দর্শনে স্নাতক হন সুভাষ চন্দ্রবসু। ১৯২০ সালে সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন তিনি। সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার পর ব্রিটিশ সরকারের অধীনে চাকরি করেননি সুভাষ। উলটে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে গোটা দেশের মানুষকে একত্রিত করে সংঘবদ্ধ লড়াই শুরু করেন। যা চিরস্মরণীয় ভারতবাসীর কাছে।