যেখানে প্রাণ আছে সেখানে রোগও আছে। ভালো দৈনন্দিন রুটিন অনুসরণ করলেও কোনও না কোনও রোগে ভুগতে হয়, যা অনেক সময় বড় সমস্যা হয়ে ওঠে। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আরোগ্য লাভের জন্য খাওয়া হয় ওষুধ। অনেক রোগের জন্য অনেক ধরনের পরীক্ষা করতে হয় এবং তার মধ্যে একটি রেডিওগ্রাফি। এটি এমন একটি কৌশল যার মাধ্যমে মানুষের অভ্যন্তরীণ সমস্যা খুব সহজেই জানা যায়।
প্রতি বছর ৮ নভেম্বর পালন করা হয় বিশ্ব রেডিওগ্রাফি দিবস। এই দিনটি পালন করার উদ্যোগ নিয়েছে ইউরোপিয়ান সোসাইটি অফ রেডিওলজি, রেডিওলজিক্যাল সোসাইটি অফ নর্থ আমেরিকা এবং আমেরিকান কলেজ অফ রেডিওলজি। বিশ্ব রেডিওগ্রাফি দিবস প্রথমবার পালন করা হয় ২০১২ সালে। সেই থেকে প্রতি বছর ৮ নভেম্বর সারা বিশ্বে পালন করা হয় এই দিনটি।
রোগীর যত্নে রেডিওগ্রাফির অবদানকে তুলে ধরার জন্য পালন করা হয় বিশ্ব রেডিওগ্রাফি দিবস। অভ্যন্তরীণভাবে রোগীদের রোগ নির্ণয়ের জন্য রেডিওলজিক্যাল সিস্টেম ব্যবহার করা হয়। রেডিওলজিক্যাল পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে এক্স-রে, এমআরআই এবং আল্ট্রাসাউন্ডের মতো পদ্ধতি। রোগের মূল কারণ খুঁজে পেতে সাহায্য করে রেডিওলজিক্যাল পদ্ধতি।