
গ্লামার ধরে রাখতে সকলেই চায়। গ্লো ফেরানোর জন্য এবং বয়স ধরে রাখার জন্য বিভিন্ন রকম ক্রিম ব্যবহার করেন অনেকেই। যার বাজারে মূল্য অনেক। অনেকের ডায়েট মেন্টেন করেন ।খাবারেরও অনেক নিয়ম মেনে চলেন ত্বকের জন্য। তবে সঠিক খাদ্য তালিকা ত্বক ঠিক রাখতে সাহায্য করে। খাদ্য তালিকায় এমন খাবার রেখে দিন যা । আমাদের বাইরে রোদ বৃষ্টি বা দূষিত আবহাওয়া বের হতে হয়। এবং কাজ করতে হয়। যার এফেক্ট পরে স্কিনে। তাই স্কিনকে ঠিক রাখতে গেলে ঠিকঠাক খাবার এবং পরিচর্যা দরকার। বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
স্বাস্থ্যের পাশাপাশি ত্বকের উপরও প্রভাব ফেলে সঠিক খাদ্যাভ্যাস। খাদ্যতালিকায় ভিটামিন, খনিজ এবং ফাইবার থাকলে সুস্থ থাকে শরীর। এখন অনেকেরই মানসিক চাপ দেখতে পাওয়া যায় । বয়স বাড়ার সঙ্গে শরীরের পাশাপাশি পরিবর্তন আসতে শুরু করে ত্বকেও। যেমন ৪০ বছর বয়সে ত্বকে দেখতে পাওয়া যায় বার্ধক্যের ছাপ। ত্বকের তারুণ্য বজায় রাখতে বাইরের পাশাপাশি ভেতর থেকেও যত্ন নেওয়া জরুরি। বিশেষজ্ঞদের মতে, এক গ্লাস হালকা গরম জল দিয়ে দিন শুরু করুন। প্রয়োজনে অর্ধেক লেবুর রস দিন। বাদাম এবং আখরোট খাওয়া উপকারী। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর সঙ্গে ত্বককেও উজ্জ্বল করে তোলে। বিশেষজ্ঞদের মতে, সকালের প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া উচিত। প্রোটিন ত্বকের তারুণ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
ঘুমের অভাবের কারণেও মুখের ত্বক নিস্তেজ দেখায়। তাই প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমানো জরুরি। পর্যাপ্ত ঘুম শরীরের কোষগুলিকে পুনরুজ্জীবিত করে, যার ফলে ত্বকের তারুণ্য বজায় থাকে। গ্রিন টি পান করা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। এটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, যা শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে কাজ করে। এটি ত্বককে টানটান করে এবং উজ্জ্বলতাও দেয়। গ্রিন টি পান করলে বার্ধক্যের লক্ষণ কমানো যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, মানসিক চাপ স্বাস্থ্যের পাশাপাশি ত্বকের জন্যেও ক্ষতিকর, এর ফলে ত্বকে নিস্তেজতাও দেখা দেয়। তাই মানসিক চাপ কমানোর জন্য প্রতিদিন যোগব্যায়াম এবং ধ্যান করা উচিত।