দীর্ঘ সংগ্রামের পর একটি স্বাধীন রাজ্যের মর্যাদা পায় ওড়িশা। ব্রিটিশ শাসনকালে, বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির অংশ ছিল ওড়িশা। ১৯৩৬ সালের ১ এপ্রিল, বিহার এবং উড়িষ্যা একটি ভিন্ন স্বাধীন রাজ্য হিসেবে মনোনীত হয়। সেই দিনকে স্মরণ করার জন্য প্রতিবছর ১ এপ্রিল ওড়িশায় পালিত হয় ওড়িশা প্রতিষ্ঠা দিবস। এদিন রাজ্যজুড়ে আয়োজন করা হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের। এদিনের অনুষ্ঠানে তুলে ধরা হয় ওড়িশার ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি। এছাড়া এদিন ওড়িশার ঐতিহ্যের উপর ভিত্তি করে সেমিনার ও শিল্প প্রদর্শনীরও ব্যবস্থা করা হয়। বিশ্বব্যাপী ওড়িয়াবাসীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ দিন হল ওড়িশা ফাউন্ডেশন ডে। চলুন এই উপলক্ষে জেনে নেওয়া যাক ওড়িশা সম্বন্ধে কিছু অনুপ্রেরণামূলক উক্তি।
- ‘উৎকল ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এখানকার সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও ভাষা অদ্বিতীয়। ওড়িশার মানুষের এই ভাষা ও সংস্কৃতির উপর গর্ব করা উচিত।'
- 'ওড়িশার জনগণের মধ্যে রয়েছে অদ্ভুত ক্ষমতা, এই ক্ষমতাগুলিকে চিনে বিকাশ করতে হবে।'
- 'ওড়িশার মানুষ স্বপ্ন দেখে, সংগ্রাম করে অর্জন করেছে।'
- 'ওড়িশার ভূমি হল বীর ও মহাপুরুষদের জন্মভূমি। এই মহাপুরুষদের থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে ওড়িশাকে মহান রাজ্য করে তুলতে হবে।'
- 'যুবকদের সাহসী করে তোলার জন্য একটি ভালো পদক্ষেপ ওড়িশা দিবস।'
- 'সমাজে ইতিবাচকতার বার্তা প্রচারের দিন ওড়িশা দিবস।'
- 'ওড়িশা মন্দিরের দেশ হওয়ার পাশাপাশি আতিথেয়তার জন্যও জনপ্রিয়।'
- 'ওড়িশা দিবসে ওড়িশার সংস্কৃতি নিয়ে গর্বিত হওয়া উচিত।'
- 'ওড়িশার গর্ব বৃদ্ধিতে উৎকল দিবস প্রধান ভূমিকা পালন করে।'
- 'ওড়িশা দিবসে প্রতিজ্ঞা করা উচিত যে সারা জীবন উৎকল ভূমির সেবা করব।'