বড়দিন (Christmas) মানেই আনন্দ আর আলোর উৎসব। শিশুদের জন্য এই দিনটির প্রাধান্য একটু বেশি। কেকের দোকানে থাকে উপচে পড়া ভিড়। চারিদিক সেজে ওঠে আলোর রোশনাইতে। সান্তা ক্লজ, ক্রিসমাস ট্রি আর উপহার। বড়দিন মানে উপহার দেওয়ার হিড়িক। তবে এখন শুধু শিশুদের জন্যই নয়, অফিস কলিগ থেকে বন্ধুবান্ধবদেরও উপহার দেওয়ার প্রচলন শুরু হয়েছে এখন।
নিউমার্কেটের (New Market) আর্চিস গ্যালারি থেকে শুরু করে যে কোনো গিফটের (Gifts) দোকানে বড়দিনের উপহার হিসেবে পেয়ে যাবেন কার্ড, ঘণ্টা, ছোট বল, বিভিন্ন সাইজের রঙিন পুতুল, চকলেট বক্স, মগ, ছবির ফ্রেম, চাবির রিংসহ নানারকম উপহার। আর তার সঙ্গে আরও বেশি সুন্দর করে উপস্থাপনের জন্য বেছে নিন বিভিন্ন সাইজ, ডিজাইন, রঙের মোড়ক এবং গিফট বক্স। আরও পড়ুন, আমেরিকান ইউটিউবার লোগান পলের সেক্স ভিডিও ফাঁস, হাসির মশকরা নেট দুনিয়াজুড়ে
সহকর্মীকে উপহার দিতে হলে পুরুষ ও মহিলাদের জন্য আলাদা আলাদা করে দিতে পারেন- পারফিউম, কফি মগ, চকোলেট, ওয়াইন।
গিফট শপগুলোর পাশাপাশি নগরীর অভিজাত শপিংমল বসুন্ধরা সিটি, সীমান্ত স্কয়ার, মেট্রোশপিংমল, যমুনা ফিউচার পার্ক, মাসকট প্লাজাসহ অন্যান্য শপিংমলে গেলেই চোখে পড়ে ক্রিসমাস ট্রি। উপহারগুলোর মধ্যে অন্যতম হল সোনালি আর রুপালি ফুল দিয়ে সাজানো ডেকোরেটিভ হারিকেন। এছাড়া প্লাস্টিকের ফুল, পাটের দড়ি দিয়ে ঘণ্টা, বিভিন্ন রং, ডিজাইন ও সাইজের মোমবাতি।
বড়দিনের সাজ-সজ্জার কেন্দ্রে যে ক্রিসমাস ট্রি থাকে, সেটিও চাইলে উপহার হিসেবে দিতে পারেন। এছাড়া ভালো কোনও কেকও দিতে পারেন। নিউমার্কেটের নাহুমস থেকে কিনতে পারেন কেক। বিভিন্ন গিফট শপ ও ফ্যাশন হাউসগুলোতে বিভিন্ন ডিজাইনের কার্ডগুলো পাবেন ৪০-৪৫০ টাকা, বড় সাইজের টুপি ৪০০-৫০০ টাকা আর ছোটদের জন্য সান্তাক্লজ টুপি ১৮০-২৫০ টাকা। নানা ধরনের পুতুল ১৫০ থেকে ৫০০ টাকা। ফটোফ্রেম ১৫০-৫০০ টাকা, ছবির অ্যালবাম ২০০ থেকে ৫০০ টাকা, ব্রেসলেট ১৫০-৫০০ টাকা, পায়েল ২০০-৫০০ টাকা, মানিব্যাগ ৪৫০ টাকায় পাবেন, স্লিঙ ব্যাগও দিতে পারেন। রং-বেরঙের মোমবাতি, সুগন্ধি মোমেনবাতিও ৮০-৫০০ টাকার মধ্যে দিতে পারেন।