Kalighat Temple (Photo Credit: Instagram)

Durga Puja 2025: শুরু হয়েছে শারদীয়া নবরাত্রি। আর ৩ দিন পর শুরু দুর্গা পুজো। দেবী দুর্গা (Durga Puja 2025) এবং তাঁর বিভিন্ন রূপ এবং তার শক্তির পুজো এবং ধ্যানের জন্য এই সময়টিকেই তাই বেছে নেন জ্ঞানী মানুষরা। নবরাত্রি বা দুর্গা পুজোর সময় গোটা দেশ জুড়ে মায়ের বহু ভক্ত চলে যান শক্তি পীঠে (Maa Durga Shaktipeeth)। যে শক্তিপীঠগুলি ভক্তের মনোবাসনা যেমন পূরণ করে, তেমনি অপার শক্তির আধার বলে মনে করা হয়। পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে এমন বেশ কয়েকটি শক্তিপীঠ রয়েছে, যেখাবনে দেবী পার্বতীর দেহের  বিভিন্ন অংশ পড়েছিল বলে মনে করা হয়।

আরও পড়ুন: Durga Puja 2025: নবরাত্রির নিরামিষ নয়, দুর্গা পুজোয় বাঙালি মেতে ওঠে মাছ, মাংসের হরেক পদের খাবারে, পুজোয় বাঙালি কেন আমিষ খায় জানেন?

পশ্চিমবঙ্গে যে শক্তিপীঠগুলি রয়েছে তার তালিকা দেখুন 

কালীঘাটকে বলা হয় অন্যতম শক্তিপীঠ। মনে করা হয় কালীঘাটে  আদ্যাশক্তি মহামায়ার ডান পায়ের পাতার একটি খণ্ড পড়েছিল। তাই এই কালীঘাটে ভক্ত সমাগম হয় বছরের প্রায় সব সময়।

বক্রেশ্বর মন্দিরও একটি শক্তিপীঠ। এখানে পড়েছিল দেবী পার্বতীর বাঁ পায়ের গোড়ালি। তাই এই মন্দিরকে শক্তির আধার বলে মনে করেন মানুষ।

কঙ্কালিতলাও একটি শক্তিপীঠ। এই শক্তিপীঠে সতীর হাড় পড়েছিল বলে জানা যায়।

বীরভূমের নন্দিকেশ্বরী মন্দিরও সতীপীঠ হিসেবে পরিচিত। এই স্থানে সতীর পায়ের নূপুর পড়েছিল বলে জানা যায়।

ফুল্লরা মন্দিরকেও সতীপীঠ বলে ধরা হয়। এখানে দেবী সতীর নীচের ঠোঁট পড়েছিল বলে কথিত রয়েছে।

বর্ধমানের বাহুলা মন্দিরও একটি সতী পীঠ বা শক্তি পীঠ। দেবী সতীর বাহু বা হাতের একটি  অংশ এখানে পড়েছিল বলে একে বাহুলা মন্দির বলা হয়।