ভারতবর্ষের মহান দার্শনিক ও ধর্মচিন্তক স্বামী বিবেকানন্দের ১২০তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হচ্ছে গোটা দেশজুড়ে। ১৯০২ সালের ৪ জুলাই তিনি পরলোক গমন করেন। রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব ছিলেন তাঁর আধ্যাত্মিকতার গুরু। তাঁর কাছেই বিবেকানন্দ শিখেছিলেন – সকল জীবের মধ্যেই ঈশ্বর বাস করেন, অতএব জীবের সেবা করা মানেই ঈশ্বরের সেবা করা। ১৮৯৩ সালে আমেরিকার শিকাগোতে বিশ্ব ধর্ম মহাসভায় ভারতবর্ষ ও হিন্দু ধর্মের প্রতিনিধিত্ব করে তাঁর বিখ্যাত বক্তৃতা দেন স্বামীজি। তাঁর তেজময়ী ভাষণে মুগ্ধ হয়ে যান উপস্থিত শ্রোতারা। আমেরিকার বহু মানুষ এই হিন্দু সন্ন্যাসীর পরম অনুরাগী হয়ে ওঠেন।মাত্র ৩৯ বছর বয়সে দেহত্যাগ করেন স্বামী বিবেকানন্দ।
দেহ তো নশ্বর। জরা-ব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে তা একদিন নষ্ট হবেই। মানুষ বেঁচে থাকেন তাঁর চিন্তার মাধ্যমে, বাণীর মাধ্যমে। ঠিক এই ভাবেই আমাদের মধ্যে আজও বেঁচে রয়েছেন স্বামী বিবেকানন্দ। স্বামীজির মৃত্যুবার্ষিকীতে স্বামীজির পাঁচটি বাণী রইল আপনার জন্য, যা আপনাকে জীবনে এগোতে সাহায্য করবে।
বাণী-“ওঠো,জাগো,লক্ষ্যে না পৌঁছানো পর্যন্ত থেমো না”
বাণী- “জীবে প্রেম করে যেই জন সেই জন সেবিছে ঈশ্বর”
বাণী- “সারাদিন চলার পথে যদি কোনো সমস্যার সম্মুখীন না হও, তাহলে বুঝবে তুমি ভুল পথে চলেছ।”
বাণী- “যদি সত্যিই মন থেকে কিছু করতে চাও তাহলে পথ পাবে, আর যদি না চাও তাহলে অজুহাত পাবে।”
বাণী- “শুধু বড়ো লোক হয়ো না… বড় মানুষ হও।”