সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) ধরাশায়ী চণ্ডিগড় মেয়র নির্বাচনে রিটার্নিং অফিসার অনিল মাসি। চণ্ডিগড়ে মেয়র নির্বাচনে ( Chandigarh Mayor Election) বিজেপিকে জেতাতে তিনি অবৈধকাজ করে অপরাধ করেছেন তা সরাসরি জানাল দেশের শীর্ষ আদালত। অনিল মাসি (Anil Masih)-কে অভিযুক্ত করে গণতন্ত্রে কলঙ্কিত করার অভিযোগে আইনি ব্যবস্থাও নেওয়া হবে। জনপ্রতিনিধিদের ভোট গণনার সময় আপ-কংগ্রেস জোটের ভোট বাতিল করতে অনিল মাসি যে ইচ্ছাকৃতভাবে দাগ দিয়েছিলেন তা পরিষ্কার হয়ে গেল।
ভোট গণনার সময় কারচুপি করতে গিয়ে তিনি ভুলে গিয়েছিলেন, সেখানে সিসি ক্যামেরা আছে। পরে যখন মনে পরে সেখানে ক্যামেরা আছে, আর তার চুরি ধরা পড়ে যাচ্ছে, তখন তিনি তার দিকে এমনভাবে তাকিয়ে থাকেন যা নিয়ে দেশজুড়ে মিমের ঝড় বয়ে যায়।
দেখুন খবরটি
BIG BREAKING 🚨🚨
The Supreme Court has said that we will not allow fresh elections in Chandigarh for mayor.
"We have noticed horse trading in Chandigarh which is very serious" this is belt treatment on BJP which bought AAP councillors 🔥
Mayor will be elected on basis of… pic.twitter.com/LEd5qzvSqz
— Amock (@Politics_2022_) February 19, 2024
দেখুন খবরটি
Chandigarh Mayor poll | Supreme Court remarks that Anil Masih, returning officer in Chandigarh Mayor election, has to be prosecuted as he was interfering with the election process.
— ANI (@ANI) February 19, 2024
এদিন, চণ্ডিগড়ে আপের তিন কাউন্সিলর বিজেপিতে যোগ দেন। তাতে চণ্ডিগড়ে মেয়র নির্বাচনে বিজেপির জয় নিশ্চিত হয়েছে। কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর কেন্দ্রশাসিত এই অঞ্চলের ক্ষমতা কার কাছে যায় নতুন প্রশ্ন তৈরি হল।