Rabindranath Tagore: আজকের দিনেই নোবেল পুরস্কার অর্জন করে বাঙালিকে বিশ্বের দরবারে গৌরবান্বিত করেছিলেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১৩ সালে আজকের দিনেই একজন প্রথম নন-ইউরোপিয়ান হিসেবে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেছিলেন। ১৩ নভেম্বর ১৯১৩ সালে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে সাহিত্যে বিজয়ী হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছিল। আজ নোবেল পুরষ্কার সংস্থা ও তথ্যটি শেয়ার করে। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাধারে একজন কবি, ঔপন্যাসিক, সঙ্গীত রচয়িতা, ছোট গল্প, নৃত্য-নাট্য, নাটক, প্রবন্ধ রচয়িতা।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (Rabindranath Tagore) ১৯১৩ সালে আজকের দিনেই একজন প্রথম নন-ইউরোপিয়ান হিসেবে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার (Noble Prize) অর্জন করেছিলেন। ১৩ নভেম্বর ১৯১৩ সালে, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে সাহিত্যে বিজয়ী হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছিল। আজ নোবেল পুরষ্কার সংস্থা ও তথ্যটি শেয়ার করে। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একাধারে একজন কবি, ঔপন্যাসিক, সঙ্গীত রচয়িতা, ছোট গল্প, নৃত্য-নাট্য, নাটক, প্রবন্ধ রচয়িতা।
বিভিন্ন দেশ থেকে আরও ২৮ জনের নামে সেই বছর সুপারিশ এসেছিল। সুইডিশ একাডেমির সদস্য হলেও স্টার্জমুর-এর হাতে ছিল একমাত্র গীতাঞ্জলি-এর অনুবাদ করা বইটি। তৎকালীন নোবেল কমিটির সভাপতি হোয়ানে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামের বিরোধিত করে বলেন, একটি মাত্র বই দেখে বিচার করা সম্ভব নয়। কবিগুরুর কবিতা পড়ে মুগ্ধ হওয়া স্টার্জমুর মহাশয় ছিলেন রয়েল সোয়াইটি অব লিটারেচার অব ইউ কে-এর সদস্য। তিনি নোবেল পুরস্কারের জন্য কবিগুরুর নাম সুপারিশ করেন। কিন্তু এ কথা কবিগুরুও জানতেন না। সম্পূর্ণ গোপনে কবির নাম সুপারিশ করেন স্টার্জমুর। আরও পড়ুন, কপিরাইট লঙ্ঘনের দায়ে টুইটার সরিয়ে দিল অমিত শাহর ডিপি, কী হল তারপর?
'গীতাঞ্জলি' রচনা করে নোবেল পুরষ্কার পেয়েছিলেন তিনি। নোবেল কমিটিতে ছিলেন প্রাচ্যবিদ এসাইস টেঙ্গার। তিনি বাংলা ভাষা জানতেন। তিনি কমিটির সদস্যদের প্রভাবিত করেন। সুইডিশ কবি হাইডেস্টাম গীতাঞ্জলি-এর সুইডিশ অনুবাদ পড়ে মুগ্ধ হন। তিনি ব্যক্তিগতভাবে নোবেল কমিটিকে চিঠি লেখেন। অবশেষে ১৯১৩ সালে নোবেল কমিটির বিচারে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাম ঘোষিত হয়।