Dr. BR Ambedkar Death Anniversary: 'যে জাতির রাজা নেই, সে জাতি তাজা নেই', আজ প্রয়াণ দিবস ডঃ বি আর আম্বেদকরের; শ্রদ্ধার্ঘ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

আজ বাবাসাহেব (Babasaheb) বি আর আম্বেদকরের (B R Ambedkar) মহাপরিনির্বাণ দিবস (। আজ সকালে বি.আর.আম্বেদকরের প্রয়াণ দিবসে (Death Anniversary) সংসদে তাঁকে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানাতে উপস্থিত হন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi), রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দ (Ram Nath Kovind) এবং উপরাষ্ট্রপতি ভেঙ্কাইয়া নাইডু। এছাড়াও প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংও তাঁকে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানান।

ডঃ বি আর আম্বেদকর (Picture Credits: PTI)

দিল্লি, ৬ ডিসেম্বর: আজ বি আর আম্বেদকরের (B R Ambedkar) প্রয়াণ দিবস। আজ সকালে বি আর আম্বেদকরের প্রয়াণ দিবসে (Death Anniversary) সংসদে তাঁকে শ্রদ্ধার্ঘ জানাতে উপস্থিত হন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi), রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দ (Ram Nath Kovind) এবং উপরাষ্ট্রপতি ভেঙ্কাইয়া নাইডু। এছাড়াও প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংও তাঁকে শ্রদ্ধার্ঘ্য জানান।

নরেন্দ্র মোদি আজ টুইট করে জানিয়েছেন, "সংবিধান (Constitution) তৈরি করে তিনি আমাদের দেশের জন্য সবচেয়ে বড় উপহারটি দিয়ে গেছেন। যার ওপর ভিত্তি করে আমাদের দেশের গণতন্ত্র দাঁড়িয়ে আছে। দেশের প্রতিটি জনগণ সবসময় তাঁর কাছে ঋণী থাকবে।" তিনি একটি ভিডিও যুক্ত করে বলেন, সময় ব্যবস্থাপনা তাঁর কাছ থেকে শেখার বিষয়। তিনি জানেন সময়ের মধ্যে কীকরে দায়িত্ব পূরণ করতে হয়।

আরও পড়ুন, হায়দরাবাদ গণধর্ষণকাণ্ডে মৃত ৪ অভিযুক্ত, এনকাউন্টার পুলিশের

ভীমরাও রামজি আম্বেদকরকে সকলে বাবাসাহেব নামেও চেনে। নারীর ক্ষমতায়ন, ভারতের যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো, অর্থ ও শিক্ষা ব্যবস্থা সম্পর্কে ডঃ আম্বেদকরের চিন্তাভাবনা জাতির জন্য গর্বের বিষয়। আম্বেদকর তার সারাজীবনে বৌদ্ধ ধর্ম নিয়ে অধ্যয়ন করেন। আম্বেদকর তার নিজের ও অনুসারীদের জন্য নাগপুরে ১৪ই অক্টোবর ১৯৫৬ সালে একটি অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। ঐতিহ্যবাহী প্রথায় বৌদ্ধ ভিক্ষুর কাছ থেকে ত্রিশরণ (Three Refuges) ও পঞ্চশীল (Five Precepts) গ্রহণের মাধ্যমে তিনি তার ধর্মান্তরিতের কাজ সম্পন্ন করেন।

আজ মহাপরিনির্বাণ দিবস উপলক্ষে সেন্ট্রাল রেলের (Central Railway) তরফ থেকে ১৪ টি দূরপাল্লার ট্রেন এবং ১২ টি মুম্বইয়ের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে লোকাল ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়। এছাড়াও নাগপুর, অজানি, সোলাপুর, গুলবার্গ ও অন্যান্য জায়গা থেকে বিশেষ ট্রেন দেওয়া হয়।