নতুন দিল্লি, ১৬ ডিসেম্বর: সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (CAA) নিয়ে হিংসার আন্দোলন না করার টুইটবার্তা (Tweet) দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। দেশের উত্তপ্ত পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতেই এই বার্তা দেন তিনি। সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের প্রতিবাদে ট্রেন, বাসে ভাঙচুর, আগুন জ্বালিয়ে দেওয়া, টায়ার পোড়ানো হচ্ছে। যার তীব্র নিন্দা করেছেন তিনি।
আজ প্রধানমন্ত্রী টুইট করে জানিয়েছেন, "হিংসার আন্দোলন দুর্ভাগ্যজনক। শান্তি ও একতা বজায় রাখতে হবে। আলোচনা- বিতর্ক গণতন্ত্রের অংশ। কোনও নাগরিকের অধিকার এই আইনের দ্বারা খর্ব হবে না। হিংসা, দেশের সম্পত্তি নষ্ট কখনও ঐতিহ্য হতে পারে না।" সারা দেশজুড়ে যখন বিক্ষোভের আগুন জ্বলছে তখন এই মন্তব্য করেন তিনি।
PM Modi: I want to unequivocally assure my fellow Indians that CAA does not affect any citizen of India of any religion. No Indian has anything to worry regarding this Act. This Act is only for those who've faced yrs of persecution outside & have no other place to go except India https://t.co/83Ael9rFQW
— ANI (@ANI) December 16, 2019
The Citizenship Amendment Act, 2019 was passed by both Houses of Parliament with overwhelming support. Large number of political parties and MPs supported its passage. This Act illustrates India’s centuries old culture of acceptance, harmony, compassion and brotherhood.
— Narendra Modi (@narendramodi) December 16, 2019
The need of the hour is for all of us to work together for the development of India and the empowerment of every Indian, especially the poor, downtrodden and marginalised.
We cannot allow vested interest groups to divide us and create disturbance.
— Narendra Modi (@narendramodi) December 16, 2019
গতকাল জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া (Jamia Millia Islamia) বিশ্ববিদ্যালয়, আলিগড় সহ কলকাতার বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতেও বিক্ষোভ মিছিল হয়। বিক্ষোভ চলাকালীন পরপর বাসে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। চলে ভাঙচুর। যার জেরে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। ব্যবহার করা হয় কাঁদানে গ্যাসের শেল। পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসার পরে জামিয়া মিলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অভিযান শুরু করে দিল্লি পুলিশ। বিনা অনুমতিতে গায়ের জোরে পুলিশ ক্যাম্পাসে ঢুকে পড়ুয়াদের ব্যাপক মারধর করেছে বলে দাবি করেছেন চিফ প্রক্টর ওয়াসিম আহমেদ খান। পুলিশ ইতিমধ্যেই এই অভিযোগ অস্বীকার করলেও জামিয়ার পড়ুয়াদের উপরে এই পুলিশি আক্রমণের প্রতিবাদে পথে নামে দেশের ছাত্রসমাজ।