রবিবার রাতে বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গের উপকূলীয় অঞ্চলে আছড়ে পড়েছিল ঘূর্ণিঝড় রেমাল (Cyclone Remal)। প্রচুর ক্ষয়ক্ষতির পর শক্তি কমিয়ে নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে ঘূর্ণিঝড়টি। রাজ্যের দক্ষিণবঙ্গ থেকে তা সরে ক্রমে উত্তরমুখী হয়েছে। উত্তরের জেলাগুলোর পাশাপাশি সোমবার রাত থেকেই ভারী বৃষ্টি শুরু হয়েছে অসম (Assam Heavy Rain), মিজোরামেও। নাগাড়ে মুশলধারে বৃষ্টির জেরে অসমের দিমা হাসাও জেলায় বেড়ে গিয়েছে নদীর জলস্তর। তীব্র জলস্রোতের তোরে হাফলং-শিলচর সংযোগকারী সড়কপথটি ভেঙে গিয়ে হু হু করে জল ঢুকতে শুরু করেছে। দিমা হাসাও জেলার ডেপুটি কমিশনার সিমন্ত কুমার দাস জানিয়েছেন, জেলা প্রশাসন হাফলং-শিলচর সংযোগকারী সড়কপথটি ১ জুন পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে। অসম জুড়ে প্রবল বাতাস ও ভারী বৃষ্টির কারণে অতিমধ্যেই একজনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। আহত হয়েছেন ১৭ জন।
দেখুন...
#WATCH | Assam: The Haflong-Silchar link road has been cut off as a large portion of the road has been washed away due to rising river waters following heavy rains in Dima Hasao district.
Simanta Kumar Das, Deputy Commissioner of Dima Hasao district told ANI that, the district… pic.twitter.com/FVW34JHMP1
— ANI (@ANI) May 28, 2024
মঙ্গলবার সাত সকালে মিজোরামেও (Mizoram) ঘটে গেল চরম অঘটন। এক নাগাড়ে বৃষ্টির জেরে ধসে পড়ে বিশাল পাথরের চাঁই। রাজধানী আইজলে পাথরের চাঁই ধসে ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে খবর। এরপরেই প্রশাসনের তরফে তড়িঘড়ি নদীর পাড়ে বসবাসকারী মানুষদের অন্যত্র সরানোর কাজ শুরু হয়।