Mumbai: বাণিজ্যনগরী মুম্বইয়ে মাত্রাছাড়া করোনা সংক্রমণ, কোভিড বিধি অমান্যর জেরেই বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা
দেশে সক্রিয় করোনা (Coronavirus) আক্রান্তের সংখ্যায় বেশ কিছুটা লাগাম এলেও মহারাষ্ট্রে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সংখ্যা। ৩৯ দিন পর ১৪ ফেব্রুয়ারি দেশের পশ্চিমাংশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৪,০৯২। রবিবার, শুধুমাত্র মুম্বইয়ে (Mumbai) করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬০০।
মুম্বই, ১৬ ফেব্রুয়ারি: দেশে সক্রিয় করোনা (Coronavirus) আক্রান্তের সংখ্যায় বেশ কিছুটা লাগাম এলেও মহারাষ্ট্রে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সংখ্যা। ৩৯ দিন পর ১৪ ফেব্রুয়ারি দেশের পশ্চিমাংশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৪,০৯২। রবিবার, শুধুমাত্র মুম্বইয়ে (Mumbai) করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৬০০। আরও পড়ুন: Madhya Pradesh Bus Accident: মধ্যপ্রদেশে খালে পড়ল যাত্রীবাহী বাস, মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় মৃত কমপক্ষে ৩৭, চলছে উদ্ধারকাজ
লাগাতার বেড়ে চলেছে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা, টানা ৬ দিন পর সোমবার শুধুমাত্র মুম্বইয়ে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৩ হাজার। সম্প্রতি করোনাভাইরাস সংক্রমণের সংখ্যা উর্দ্ধমুখী হওয়ায় বিপদের আশঙ্কায় কঠোর পদক্ষেপ নিতে পারে প্রশাসন। ১৫ ফেব্রুয়ারি শুধুমাত্র মুম্বইয়ে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৪৯৩। দেশের বাণিজ্যনগরীতে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৩ লাখ। মুম্বইয়ে সক্রিয় কন্টাইনমেন্টের সংখ্যাও বেড়ে গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৮৫।
মুম্বইয়ের হটস্পট এলাকাগুলি:
বোরিভলিতে সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে ৪০৮। এখনও পর্যন্ত মারণভাইরাসে এই এলাকায় মৃত্যু হয়েছে ৬৪৩ জনের।
আন্ধেরি, যোগেশ্বরী (পশ্চিম), ভিলে পার্লে সংক্রমণের নিরিখে রয়েছে দ্বিতীয়তে। এই এলাকাগুলিতে সবমিলিয়ে সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩৭৮। ৫০-র বেশি মানুষ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে।
কান্দিভিলি এবং চারকপ এলাকায় সক্রিয় করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ৩৪৫। মৃত্যু হয়েছে ৫২২ জনের।
আন্ধেরি (পূর্ব), যোগেশ্বরী (পূর্ব), ভিলে পার্লে (পূর্ব) দিকে সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ৩৩৮।
মুলুন্দে সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২৯০। মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮০। রবিবার পর্যন্ত মুলুন্দের ২০২টি বিল্ডিং নতুন করে সিল করা হয়েছে সংক্রমণ রুখতে।
ঘাটকোপার, ভান্ডুপ, ভিকরোলি, চেম্বুর এবং তিলক নগর-সহ মুম্বইয়ের আরও একাধিক এলাকায় করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। কোভিড-বিধি সঠিকভাবে মেনে না চলার কারণেই বাড়ছে সংক্রমণের সংখ্যা, দাবি উপ-মুখ্যমন্ত্রী অজিত পাওয়ারের। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে জরুরি বৈঠক ডেকেছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরে।