দিল্লি, ৯ জুন: হাথরসে (Hathras) স্বঘোষিত ধর্মগুরু ভোলে বাবার সৎসঙ্গে যে ১২৮ জনের নির্মম মৃত্যু হয়, সে বিষয়ে জোর শোরগোল শুরু হয় গোটা দেশ জুড়ে। হাথরসে কীভাবে পদপিষ্ট হয়ে এতজন মানুষের মৃত্যু হয়, সে বিষয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) । হাথরসে পদপিষ্ট হওয়ার ঘটনার যে তদন্ত শুরু হয়, সে বিষয়ে এবার প্রথম রিপোর্ট জমা পড়ল।
হাথরসকাণ্ডে জমা পড়া প্রথম রিপোর্টে এসআইটি-র তরফে জানানো হয়, গত ২ জুলাই যে পরিমাণ মানুষ সৎসঙ্গে হাজির হন, তার জেরে নির্দিষ্ট সংখ্যার তুলনায় অত্যধিক মানুষ হাজির হন। 'ওভারক্রাউডিং' অর্থাৎ অতিরিক্ত মানুষের উপস্থিতিই হাথরসে ১২৮ জন মানুষের মৃত্যু নামিয়ে আনে। হাথরস নিয়ে এসআইটি যে রিপোর্ট জমা করেছে, মঙ্গলবার তা খতিয়ে দেখবেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ।
দেখুন ভিডিয়ো...
"Overcrowding Main Reason": Hathras Stampede Probe Team Submits Report https://t.co/CkYFPDHKy3@ranveer_sh reports pic.twitter.com/2A6ADPxkWo
— NDTV (@ndtv) July 9, 2024
হাথরসে ভোলে বাবা অর্থাৎ স্বঘোষিত ধর্মগুরুর সৎসঙ্গে ৮০ হাজার মানুষের হাজিরার কথা ছিল। কিন্তু ৮০ হাজারের পরিবর্তে ওইদিন হাথরসে আড়াই লক্ষ মানুষ হাজির হন। নির্দিষ্ট সংখ্যার তুলনায় আরও অনেক বেশি মানুষ সেদিন সৎসঙ্গে হাজির হওয়ায় ১২৮ জনের পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটে বলে প্রাথমিকভাবে তদন্ত রিপোর্টে উঠে আসে।