সাম্প্রদায়িক হিংসার জেরে এখনও থমথমে হরিয়ানা। হিংসার জেরে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে বেশ কিছু দোকানপাট, বাড়িঘর এবং ধর্মস্থান। শান্তিু বজায় রাখার জন্য দু পক্ষকেই আবেদন জানানো হয়েছে। নামানো হয়েছে রাপিড অ্যাকশেন ফোর্স।জারি করা হয়েছে ১৪৪ ধারা এবং ২ তারিখ বন্ধ ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এই পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহর লাল খট্টর জানান, "৬ জন মানুষ ইতিমধ্যেই প্রাণ হারিয়েছে যার মধ্যে ২ জন হোম গার্ড এবং ৪ জন সাধারণ মানুষ রয়েছেন।এখনও পর্যন্ত ১১৬ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের রিমান্ডে নেওয়া হবে।যারা দোষী তাদের ছাড় দেওয়া হবে না। আমরা সাধারণ মানুষের সুরক্ষার জন্য দায়বদ্ধে। মোটের ওপর রাজ্যের অবস্থা শান্তিপূর্ণ।জনগনকে শান্তি এবং ভাতৃত্ববোধ বজায় রাখার জন্য আবেদন জানানো হচ্ছে।"
জানা গেছে একটি শোভাযাত্রায় একজনের উপস্থিতির খবরকে কেন্দ্র করে বিতর্কের সূত্রপাত। অভিযুক্ত ব্যক্তি বেশ কয়েকমাস আগে ২ যুবককে জ্বালিয়ে দেওয়ার ঘটনায় অভিযুক্ত ছিল। সোশ্যাল মিডিয়ায় তার মিছিলে আসার খবর শুনেই বাড়তে থাকে জটিলতা।শেষ পর্যন্ত সেই জটিলতা হিংসার রুপ নেয়।
ঘটনার পর থেকেই এলাকায় শুরু হয়েছে টহলদারি। অভিযুক্তদের চিহ্নিত করে আইন অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।
#WATCH | "Six people including two Home Guards and four civilians have died in the incident. 116 people have been arrested till now. Their remand is being taken. Those found guilty will not be spared. We are committed to the safety of the public. The overall situation in the… pic.twitter.com/z5y16CF03o
— ANI (@ANI) August 2, 2023