
দেশজুড়ে যুদ্ধের আবহ চলছে। এই অবস্থায় দেশের অভ্যন্তরেও নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে হচ্ছে কেন্দ্র সরকারকে। কোনওভাবে যাতে শত্রুপক্ষ দেশের মধ্যে ঢুকে গিয়ে হামলা না করে সেই জন্য বিমানবন্দরেও নিরাপত্তা্ বাড়াচ্ছে প্রশাসন। ইতিমধ্যেই যাত্রীবাহী বিমান পরিষেবা বিভিন্ন জা্য়গায় কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে কিছু বেসামরিক বিমান এখনও ওঠানামা করছে। সেই কারণে বিমানবন্দরগুলিতে বাড়ানো হয়েছে নজরদারি। এছাড়া কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তা আরও বাড়ানো হচ্ছে এয়ারপোর্টগুলিতে।
কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তার দাবি
বেসামরিক বিমান পরিষেবা সুরক্ষা ব্যুরো (Bureau of Civil Aviation Security) অর্থাৎ বিসিএএসের ডিরেক্টর জেনারেল তরফ থেকে জানানো হচ্ছে অ্যাভিয়েশন সিকিউরিটি ব্যুরো হিসেবে সিআইএসএফকে সাময়িক সময়ের জন্য সম্প্রসারণ করার কথা বলা হয়েছে। অর্থাৎ বিমানবন্দরগুলিতে কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তা আরও যেন বাড়ানো হয় সেইজন্য গত ৯ মে একটি অফিসিয়াল স্মারকলিপি জারি করা হয়েছে। বিশেষ করে এই বাহিনীকে কার্গো অপারেশন এবং ইন-লাইন হোল্ড ব্যাগেজ স্ক্রিনিং সিস্টেমকে অতিরিক্ত সুরক্ষা প্রদানের কথা বলা হয়েছে।
যুদ্ধ পরিস্থিতি জারি দেশজুড়ে
বিগত ২৪ ঘন্টারও বেশি সময়ে দেশের পরিস্থিতি অনেকটাই বদেলেছে। পাকিস্তানের সঙ্গে একপ্রকার যুদ্ধই লেগে গিয়েছে। যে কোনও সময়ে সরকারীভাবে যুদ্ধ ঘোষণা করে দিতে পারে ভারত। এই অবস্থায় দেশের অভ্যন্তরে যাতে কোনও সমস্যা না হয় তারজন্যে বিমানবন্দরগুলিতে নিরাপত্তা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া্ হচ্ছে