আমেঠি, ৫ অক্টোবরঃ উত্তরপ্রদেশের (Uttar Pradesh) আমেঠিতে নারকীয় হত্যাকাণ্ডের (Amethi Murder Case) প্রধান অভিযুক্ত চন্দন বর্মা গুলিবিদ্ধ হয়েছে। পুলিশের বন্দুক ছিনিয়ে নিয়ে পালাতে চেষ্টা করে সে, আর তখনই পালটা গুলি ছোঁড়ে পুলিশ। পায়ে গুলি লেগেছে চন্দনের। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে অভিযুক্তকে।
বৃহস্পতিবার আমেঠির ভবানীনগরে এক দলিত শিক্ষকের বাড়িতে ঢুকে গুলি চালায় কয়েকজন দুষ্কৃতী। মুহূর্তে শেষ হয়ে যায় গোটা পরিবার। গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান শিক্ষক সুনীল কুমার, তাঁর স্ত্রী এবং দম্পতির দুই শিশুকন্যা। পুরনো কোন শত্রুতার জেরেই এমন ঘটনা ঘটেছে বলে জানা যাচ্ছে। এও জানা গিয়েছে গত অগাস্ট মাগেই সুনীলের স্ত্রী প্রাণহানির আশঙ্কায় চন্দনের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগও দায়ের করেছিলেন। তারপরেই এই হামলার ঘটনা। গোটা ঘটনায় রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। প্রশ্ন উঠছে যোগীরাজ্যের আইন শৃঙ্খলা নিয়ে। প্রাণহানির আশঙ্কায় থানায় অভিযোগ দায়ের হওয়া সত্ত্বেও কেন পুলিশ সুরক্ষা দিতে পারল না নিহত পরিবারকে! বিভিন্ন মহল থেকে উঠছে সেই প্রশ্ন।
পুলিশ হেফাজতে গুলিবিদ্ধ আমেঠি হত্যাকাণ্ডের প্রধান অভিযুক্ত...
#WATCH | Amethi, Uttar Pradesh: ASP Harendra Kumar says, "Four people were shot dead on October 3, the main accused Chandan Verma was arrested on October 4... During interrogation, he snatched the pistol from SI Madan Kumar and attacked the police party. The police party fired in… pic.twitter.com/78lltlznFV
— ANI (@ANI) October 5, 2024
গ্রেফতারির পর আমেঠি হত্যাকাণ্ডের প্রধান অভিযুক্ত চন্দন বর্মার গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর মিলেছে। পুলিশ হেফাজতে জিজ্ঞাসাবাদের সময়ে সাব-ইনস্পেক্টর মদন কুমারের বন্দুক ছিনিয়ে নিয়ে এলোপাথাড়ি গুলি চালিয়ে পালাতে চেষ্টা করে অভিযুক্ত। নিজেদের রক্ষা করতে পালটা অভিযুক্তের পায়ে গুলি চালায় পুলিশ। পুলিশ হেফাজতে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় চিকিৎসার জন্যে তাকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে।