Kabul blast : 9-11-র বর্ষপূর্তিতে কাবুলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের কাছে বিস্ফোরণ

Embassy) দূতাবাসের কাছে বিস্ফোরণ। বিস্ফোরণের পর দূতাবাস চত্বর কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায়। এখনও পর্যন্ত হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি। সরকারিভাবে হতাহতের সংখ্যা জানানো হয়নি।

প্রতীকী ছবি (Photo Credits: PTI)

কাবুল, ১১ সেপ্টেম্বর : Rocket blast near US embassy in Kabul- আফগানিস্তানের (Afganistan) কাবুলে (Kabul)মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ( U.S. Embassy) দূতাবাসের কাছে বিস্ফোরণ। বিস্ফোরণের পর দূতাবাস চত্বর কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায়। এখনও পর্যন্ত হতাহতের কোনও খবর পাওয়া যায়নি। সরকারিভাবে হতাহতের সংখ্যা জানানো হয়নি। আজ 9-11 হামলার ১৮ তম বর্ষপূর্তি। ১৮ বছর আগে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে হামলা চালানো হয়েছিল। আর আজ কাবুলের মার্কিন দূতাবাসের কাছে শক্তিশালী বিস্ফোরণ হল।

সংবাদসংস্থার খবর অনুযায়ী, রাত বারোটার পর কাবুলে মার্কিন দূতাবাসের সামনে জোরালো বিস্ফোরণ হয় ৷ ধোঁয়ায় ছেয়ে যায় চারিদিক ৷ বেজে ওঠে সাইরেন ৷ দূতাবাসের কর্মীরা লাউডস্পিকারে ঘোষণা শুনতে পান। তাতে বলা হচ্ছিল, "দূতাবাস চত্বরে রকেট ছোড়া হয়েছে ৷" বিস্ফোরণের পর কেউ হতাহত হয়নি বলে জানিয়েছে NATO মিশন ৷ সরকারিভাবে এবিষয়ে কোনও মন্তব্য করা হয়নি আফগানিস্তান সরকারের তরফে। আফগানিস্তানের সাংবাদিক জাওয়াদ জালালিকে করে একটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, রকেট ছোড়া হয়। আরও পড়ুন : Andhra Pradesh: : চন্দ্রবাবু নায়ডু- ছেলে নারা লোকেশ গৃহবন্দি, প্রতিবাদে অনশনে টিডিপি সুপ্রিমো, ১৪৪ ধারা জারি রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে

দীর্ঘদিন মার্কিন সেনা মোতায়েন রয়েছে আফগানিস্তানে ৷ শান্তি প্রক্রিয়া বাস্তবায়িত করতে ধীরে ধীরে সেনা প্রত্যাহারের পথে হাঁটতে থাকে পেন্টাগন। গত সপ্তাহে কাবুলে দুটি গাড়ি বিস্ফোরণ হয় ৷ প্রাণ হারান NATO মিশনের দুই সদস্য সহ কয়েকজন সাধারণ নাগরিক। বিস্ফোরণের দায় স্বীকার করে তালিবান (Taliban)। ঘটনার দু'দিন পরই ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, তালিবানদের সঙ্গে বৈঠক বাতিল করেছেন তিনি ৷

২০০১ সালে আজকের দিনেই বিমান ছিনতাই করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে হামলা চালিয়েছিল আল কায়দা ৷ ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার এবং আমেরিকার প্রতিরক্ষা বিভাগের সদর দপ্তর পেন্টাগনে বিমান হামলা চালানো হয় ৷ আরও একটি বিমান পেনসিলভেনিয়ার একটি মাঠে আছড়ে পড়েছিল ৷ হামলায় প্রায় তিন হাজার মানুষের মৃত্যু হয়

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের (United States) প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)তালিবানের (Taliban) সঙ্গে শান্তি আলোচনা বন্ধ রাখারা সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সিদ্ধান্তের পর এটাই আফগানিস্তানের রাজধানীতে প্রথম বড় আক্রমণ। বিস্ফোরণের দায় এখনও পর্য়ন্ত কোনও জঙ্গি সংগঠন স্বীকার করেনি।