সেই ইঙ্গিত আগে থেকেই দিয়েছেন শুভেন্দু। এদিন তিনি ঝাঁঝালো সুরে বলেন, নন্দীগ্রামে হারিয়েছি, ভবানীপুরেও হারাব। ওনাকে প্রাক্তন করব, আর ভাইপোকে জেলেো পাঠাবো। রাজ্যের বিরোধী দলনেতার আত্মবিশ্বাস দেখে কটাক্ষ করতে ছাড়লেন না তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ।

কী বলছেন কুণাল?

তিনি এদিন বলেন, “বিজেপি ক্যালেন্ডার পলিটিক্স করতে ভালোবাসেন। শুভেন্দুর মতো বিজেপি নেতারা ভবিষ্যত নিয়ে কথা বেশি বলেন। তবে এরা কেন্দ্রীয় বঞ্চনা, ভিনরাজ্যে বাঙালিদের ওপর আক্রমণ এই সমস্ত বিষয় নিয়ে কথা বলেন না। এরা ২১-এ বলেছিল বাংলায় ক্ষমতায় আসবে, কিন্তু আসতে পারেনি। ২৩-এ পঞ্চায়েত নির্বাচন জিতবে, সেটাও হয়নি। ২৪-এর লোকসভা নির্বাচনে আসনসংখ্যা বাড়াবে, বরং তার বদলে কমে গিয়েছে। এবারেও তাই হবে। এরা ভবিষ্যৎ নিয়েই বলতে পারে। কিন্তু বর্তমান বা অতীতে যা ঘটেছে, সেই নিয়ে বলার মতো অবস্থায় তাঁরা নেই”।

দেখুন কুণাল ঘোষের মন্তব্য

শুভেন্দুর নজর ভবানীপুরে

প্রসঙ্গত, ২০২৬-এর নির্বাচন নিয়ে গুটি সাজাতে ব্যস্ত শাসক-বিরোধী দুই শিবির। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দাবি, ভবানীপুর কেন্দ্রে বহিরাগত আনা হচ্ছে। সেই কারণে এই কেন্দ্রে সংগঠনকে আরও মজবুত করতে চাইছে তৃণমূল শিবির। অন্যদিকে, শুভেন্দুর দাবি, এই কেন্দ্র থেকে কমপক্ষে ২০ হাজার ভোটে মমতাকে হারাবেন তিনি।