Coronavirus In West Bengal: করোনা আক্রান্ত আরজি কর হাসপাতালের চিকিৎসক
G. Kar Medical College and Hospital) এক চিকিৎসক করোনাভাইরাসে (Coronavirus) আক্রান্ত হলেন। তিনি হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের চিকিৎসক। এর আগে এক করোনা আক্রান্তের মৃত্যুতে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল আরজি কর হাসপাতালের মেডিসিন ওয়ার্ড এছাড়া করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বি আর সিং (B. R. Singh Hospital) হাসপাতালের চিকিৎসক। ভর্তি করা হচ্ছে বাইপাসের ধারে বেসরকারি হাসপাতালে। ওই চিকিত্সকের সংস্পর্শে আসায় বি আর সিং হাসপাতালের চিকিত্সক-নার্স ও স্বাস্থ্য কর্মীদের কোয়ারান্টিনে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কলকাতা, ২২ এপ্রিল: এবার আর জি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের (R. G. Kar Medical College and Hospital) এক চিকিৎসক করোনাভাইরাসে (Coronavirus) আক্রান্ত হলেন। তিনি হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের চিকিৎসক। এর আগে এক করোনা আক্রান্তের মৃত্যুতে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল আরজি কর হাসপাতালের মেডিসিন ওয়ার্ড এছাড়া করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন বি আর সিং (B. R. Singh Hospital) হাসপাতালের চিকিৎসক। ভর্তি করা হচ্ছে বাইপাসের ধারে বেসরকারি হাসপাতালে। ওই চিকিত্সকের সংস্পর্শে আসায় বি আর সিং হাসপাতালের চিকিত্সক-নার্স ও স্বাস্থ্য কর্মীদের কোয়ারান্টিনে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এক প্রসূতি করোনা আক্রান্ত সন্দেহে সংক্রমণের আশঙ্কায় সিল করে দেওয়া হল পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথির একটি নার্সিংহোম। ওই নার্সিংহোমে ভর্তি অন্য রোগীদের ছুটি দিয়ে হোম কোয়ারান্টিনে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রসূতি ও তাঁর সদ্যোজাত ছাড়াও নার্সিংহোমের চিকিত্সক, নার্স, স্বাস্থ্য কর্মী সহ সকলকেই নার্সিংহোমের আইসোলেশনে থাকতে বলা হয়েছে। এদিকে বাইপাসের ধারের বেসরকারি হাসপাতালের এক কর্মী করোনা পজিটিভ। তাঁর বাড়ি বেলেঘাটা রাসমণি বাগানে। পিয়ারলেস হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। তাঁর পরিবারের বাকিদের রাজারহাটে কোয়ারানটিনে রাখা হয়েছে। আরও পড়ুন: MHA to State: কেন্দ্রের সহযোগিতা করতেই হবে, বাধা দেওয়া যাবে না, রাজ্যকে চিঠি দিয়ে হুঁশিয়ারি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের
পশ্চিমবঙ্গের করোনা হাসপাতালগুলিতে মোবাইল ফোনের ব্যবহার নিষিদ্ধ করল রাজ্য সরকার। মঙ্গলবার রাতে এই মর্মে নবান্ন থেকে একটি নির্দেশিকা জারি হয়েছে। সমস্ত জেলার জেলাশাসক, মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক এবং করোনা হাসপাতালের সুপারদের কাছে পৌঁছে গিয়েছে এই নির্দেশিকা। নির্দেশিকায় বলা হয়, মোবাইল ফোনের মাধ্যমে কোভিড-১৯ ভাইরাস ছড়াতে পারে। সে কারণেই সমস্ত করোনা হাসপাতালে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত হয়েছে।