Governor Jagdeep Dhankhar: 'পরিযায়ী শ্রমিকদের কোভিড সংক্রমণকারী হিসেবে দেগে দেওয়া অন্যায়', মুখ্যমন্ত্রীর বিরোধিতায় টুইটবার্তা রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের
পরিযায়ী শ্রমিক ফেরানো নিয়ে আম্ফান পরবর্তী বাংলায় চলছে কেন্দ্র-রাজ্য নতুন সংঘাত। রাজ্যে বাড়তে থাকা করোনার সংক্রমণের হার অপরিকল্পিতভাবে কেন্দ্রের পরিযায়ী শ্রমিকদের ফেরানোর জন্যই বলে দাবি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। রাজ্যের সঙ্গে আলোচনা না করে কেন্দ্র পরিযায়ী শ্রমিক পাঠাচ্ছে, আম্ফানের পর রাজ্য বিধ্বস্ত এই মুহূর্তে এতজন শ্রমিককে পাতানো উচিত হয়নি, এতে করোনার সংক্ৰমণ আরও বাড়বে বলে আগেই জানান মুখ্যমন্ত্রী। আর তার বিরোধিতা করে একপ্রকার নরম সুরে পরিযায়ীদের জন্য সহমর্মিতা জানালেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়।
কলকাতা, ২৯ মে: পরিযায়ী শ্রমিক (Migrant Workers) ফেরানো নিয়ে আম্ফান পরবর্তী বাংলায় চলছে কেন্দ্র-রাজ্য নতুন সংঘাত। রাজ্যে বাড়তে থাকা করোনার সংক্রমণের হার অপরিকল্পিতভাবে কেন্দ্রের পরিযায়ী শ্রমিকদের ফেরানোর জন্যই, বলে দাবি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি (Mamata Banerjee)। রাজ্যের সঙ্গে আলোচনা না করে কেন্দ্র পরিযায়ী শ্রমিক পাঠাচ্ছে, আম্ফানের পর রাজ্য বিধ্বস্ত এই মুহূর্তে এতজন শ্রমিককে পাঠানো উচিত হয়নি, এতে করোনার সংক্ৰমণ আরও বাড়বে বলে আগেই জানান মুখ্যমন্ত্রী। আর তার বিরোধিতা করে একপ্রকার নরম সুরে পরিযায়ীদের জন্য সহমর্মিতা জানালেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় (Governor Jagdeep Dhankhar)।
আজ তিনি টুইট করে লিখেছেন-"মানবিক মূল্যবোধ অটুট রেখেও কোভিড-১৯ সংক্রান্ত সমস্ত নিয়মাবলী এবং নির্দেশ মেনে চলা যায়। বিশ্বব্যাপী মহামারীর প্রেক্ষাপটে নিজেদের বাড়ি ফিরে আসলে তাঁদের উষ্ণ আমন্ত্রণ প্রাপ্য। তাঁদেরকে কোভিড সংক্রমনকারী হিসেবে দেগে দেওয়া অন্যায়, অত্যন্ত হতাশাব্যঞ্জক এবং হৃদয়বিদারক। যে পরিযায়ী শ্রমিকরা রাজ্যে ফিরে আসছেন, তাঁরা আমাদের আপনজন। তাঁরা পেটের দায়ে রাজ্য ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন। ওঁরা আমাদের সম্পদ, কেউ ফেলনা নন। আমাদের ছেলেমেয়েরা প্রতিকূল পরিস্থিতিতে পড়ে নিজেদের ঘরে, আপনজনের কাছে ফিরতে চাইতেই পারেন।"
সংক্রমণের আতঙ্কে ভিনরাজ্য ফেরত শ্রমিকদের দূরে সরিয়ে রাখার প্রবণতা দুঃখজনক বলে মন্তব্য করেন তিনি। পাশাপাশি, এদিনের টুইটে তিনি আরও একবার মনে করিয়ে দেন যে, পেটের দায়েই ঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন এই শ্রমিকরা। এই পরিস্থিতির মধ্যেই ভিনরাজ্যে আটকে পড়া শ্রমিকদের ঘরে ফেরাতে উদ্যোগী হয় প্রশাসন। সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, স্পেশ্যাল ট্রেনে ঘরে ফেরানো হবে শ্রমিকদের। তবে সংক্রমণ যাতে না ছড়ায় সেদিকে বিশেষ নজর দেওয়া হয় প্রশাসনের তরফে। কিন্তু তা সত্ত্বেও আশঙ্কা কার্যত সত্যি হয়েছে। পরিযায়ী শ্রমিকরা ঘরে ফিরতেই বাড়ছে সংক্রমণ।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)