Cyclone Yaas Live Tracker Map Windy: ওড়িশা ও পশ্চিমবঙ্গ উপকূলে ২৬ মে আছড়ে পড়তে পারে 'য়াস'; ঘূর্ণিঝড়ের অবস্থান দেখে নিন লাইভট্র্যাকার ম্যাপে
বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপ ক্রমশ জোরালো হয়ে ঘূর্ণিঝড়ের আকার নিতে পারে। ওড়িশা ও পশ্চিমবঙ্গ উপকূলে আগামী ২৬ মে আছড়ে পড়তে পারে ঘূর্ণিঝড় য়াস। যদিও ল্যান্ডফল কোথায় হবে তা এখনও পরিষ্কার নয়। য়াসের গতিপ্রকৃতি বুঝতে আরও অপেক্ষা করতে হবে বলেই জানাচ্ছে আবহাওয়াবিদদের একাংশ। স্থলভাগে আছড়ে পড়ার আগে অর্থাৎ ২৪ মে থেকে পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) উপকূলবর্তী অঞ্চলে ৪০-৫০ কিলোমিটার বেগে হাওয়া বইতে পারে বলে খবর।
নতুন দিল্লি, ২৩ মে: বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপ ক্রমশ জোরালো হয়ে ঘূর্ণিঝড়ের (Cyclone) আকার নিতে পারে। ওড়িশা ও পশ্চিমবঙ্গ উপকূলে আগামী ২৬ মে আছড়ে পড়তে পারে ঘূর্ণিঝড় য়াস (Yaas)। যদিও ল্যান্ডফল কোথায় হবে তা এখনও পরিষ্কার নয়। য়াসের গতিপ্রকৃতি বুঝতে আরও অপেক্ষা করতে হবে বলেই জানাচ্ছে আবহাওয়াবিদদের একাংশ। স্থলভাগে আছড়ে পড়ার আগে অর্থাৎ ২৪ মে থেকে পশ্চিমবঙ্গের (West Bengal) উপকূলবর্তী অঞ্চলে ৪০-৫০ কিলোমিটার বেগে হাওয়া বইতে পারে বলে খবর।
বাংলার পাশাপাশি ওড়িশা এবং বাংলাদেশেও য়াসের দাপট দেখানোর সম্ভাবনা রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের পাশপাশি ওড়িশা এবং বাংলাদেশেও য়াস ২৪ থেকে ২৬ মের মধ্যেই আছড়ে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছে আবহাওয়া দফতর। য়াসের অবস্থান জানতে লাইভট্র্যাকার ম্যাপ দেখে নিন এই সাইটে।
আরও পড়ুন, রাজ্যে ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের কবলে আরও ৩
সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, সোমবার সন্ধের পর থেকে পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশা উপকূলে ৪০-৫০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইতে পারে। মঙ্গলবার সেই ঝোড়ো হাওয়ার গতিবেগ হবে আরও বেড়ে হবে ঘণ্টায় ৫০-৬০ কিমি। মঙ্গলবার থেকেই এই দুই রাজ্যের উপকূল এলাকায় শুরু হবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি। ঘূর্ণিঝড় ক্রমশ উত্তর-পশ্চিম দিকে এগোতে থাকবে।
আবহাওয়া দফতরের খবর অনুযায়ী, ২৬ মে দুপুরের পর য়াস স্থলভাগে আছড়ে পড়তে পারে। ফলে তার জেরে ২৬ মে দুপুরের পর থেকে ৯০ থেকে ১০০ কিলোমিটার বেগে হাওয়া বইতে পারে। কোনও কোনও জায়গায় সেই হাওয়ার দাপট ১১০ কিলোমিটারও হতে পারে প্রতি ঘণ্টায়। য়াসের আশঙ্কায় ইতিমধ্যেই মৎস্যজীবীদের যেমন সমুদ্র (Sea) থেকে ফিরে আসার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, তেমনি তৈরি থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বিপর্যয় মোকাবিলাকারী বাহিনী এবং সেনাকেও। য়াসের জেরে ২৪ মে থেকে ২৬ মে পর্যন্ত সমুদ্র উত্তাল থাকবে। ফলে উপকূলবর্তী জেলার মানুষকে যাতে নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়, সেই কাজও শুরু হয়েছে পুরোদমে।