Flying Car: আকাশে ওড়ানোর ফ্লাইয়িং কার বানিয়ে ফেলল জাপানের স্কাইড্রাইভ কোম্পানি, পরীক্ষামূলকভাবে সফল (দেখুন ভিডিও)
ঠিক যেন দ্য জেটসনসের কার্টুন, আকাশে উড়ছে গাড়ি। এই দৃশ্যই দেখা যেতে আর কিছুদিনের অপেক্ষা। জাপানের স্কাইড্রাইভ কোম্পানি বানিয়ে ফেলল আকাশে ওড়ানোর জন্য ফ্লাইয়িং কার। যা পরীক্ষামূলকভাবে সফল। ২০২০ তেই ২১ শতাব্দীর ছোঁয়া। জাপানের এই কোম্পানি একজন মানুষকে নিয়ে ফ্লাইয়িং কারের টেস্ট ড্রাইভ করে। মাটির থেকে কয়েক ফুট দূরত্বে প্রাথমিকভাবে ওড়ানো হয়। টেস্ট ড্রাইভে গাড়িটিকে ৪ মিনিট শূন্যে রাখা হয়। তাতে সফল টেস্ট ড্রাইভ। কোম্পানির সিইও জানিয়েছেন, এই গাড়িটি আগামী ৩ বছর পর লঞ্চ করা সম্ভব হবে।
ঠিক যেন দ্য জেটসনসের কার্টুন, আকাশে উড়ছে গাড়ি। এই দৃশ্যই দেখা যেতে আর কিছুদিনের অপেক্ষা। জাপানের (Japan) স্কাইড্রাইভ কোম্পানি (SkyDrive Company)বানিয়ে ফেলল আকাশে ওড়ানোর জন্য ফ্লাইয়িং কার (Flying Car)। যা পরীক্ষামূলকভাবে সফল। ২০২০ তেই ২১ শতাব্দীর ছোঁয়া। জাপানের এই কোম্পানি একজন মানুষকে নিয়ে ফ্লাইয়িং কারের টেস্ট ড্রাইভ করে। মাটির থেকে কয়েক ফুট দূরত্বে প্রাথমিকভাবে ওড়ানো হয়। টেস্ট ড্রাইভে গাড়িটিকে ৪ মিনিট শূন্যে রাখা হয়। তাতে সফল টেস্ট ড্রাইভ। কোম্পানির সিইও জানিয়েছেন, এই গাড়িটি ৩ বছর পর লঞ্চ করা সম্ভব হবে।
জাপান তার পরিবহন ব্যবস্থায় বিশ্ব সেরা। দ্রুত, সুবিধামূলক পরিবহন তৈরি করে জাপান। স্কাইড্রাইভ-র প্রধান তোমোহিরো ফুকুযাওয়া জানিয়েছেন,"সারা বিশ্বজুড়ে প্রায় শ'খানেক ফ্লাইয়িং কারের প্রজেক্টে কাজ চলছে। কিন্তু আরোহীকে নিয়ে গাড়ি চালানোর পরীক্ষায় আমরাই সফল। আমি জানি সকলেই এই গাড়ি চড়ার ইচ্ছে রাখছেন। আশা করি শীঘ্রই তা হবে।" আরও পড়ুন, বার্সেলোনার ট্রেনিংয়ে যেতে রাজি নন, তাই কোভিড টেস্ট না করানোর সিদ্ধান্ত লিওনেল মেসির
এই উড়ন্ত গাড়িটি দেখতে খানিকটা সাদা রঙের ছোট ফ্লাইটের মতো। আকারে এটি খুব বড় নয়। দুটি গাড়ি পার্ক করতে যতটা জায়গায়র প্রয়োজন ততটা হবে। সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে মোট আটটি মোটর রাখা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত এটি ৫ কিলোমিটার পর্যন্ত যেতে সক্ষম। পরে আরও দূরত্ব অতিক্রম করার মতো গাড়ি বানানো হবে। এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোল, গাড়ির ব্যাটারি ও অন্যান্য যন্ত্রাংশ নিয়ে এখনও পরীক্ষানিরীক্ষা চলছে।