আবার শোনা যাবে নেকড়ের চিৎকার। বিলুপ্ত হওয়া প্রজাতি নয়, এবার ডায়ার উলফের (Dire Wolf) চিৎকার শোনা যাবে পৃথিবীর মাটিতে। ১২,৫০০ বছর আগে বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল যে ডায়ার উলফ, জিনঘটিত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সেই প্রজাতিকে ফেরালেন বিজ্ঞানীরা। রমুলুস এবং রেমাস নামে দুই নেকড়ের ছানা তৈরি করা হয়েছে। ক্লোনিংয়ের মাধ্যমে তাদের তৈরি করা হয়। যা অত্যন্ত ভয়ঙ্কর প্রজাতির বলেই মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। জানা যাচ্ছে, ধূসর নেকড়ের ডিএনএ এবং ডায়ার উলফের জীবাষ্ম থেকে ডিনএনএ নেওয়া হয়। এবং তা ব্যবহার করা হয় এই রমুসুল এবং রেমাসকে তৈরি করতে। ফলে যে প্রজাতিটি সামনে এসেছে, তা অত্যন্ত হিংস্র। প্রসঙ্গত উত্তর আমেরিকায় এক সময় এই ডায়ার উলফদের দেখা মিলত। তবে কালের স্ত্রোতে তা বিলুপ্ত হয়ে যায়। এবার ধূসর নেকড়ের (Gray Wolf) জিন ব্যবহার করে ফের ডায়ার উলফ তৈরি করলেন বিজ্ঞানীরা। প্রসঙ্গত ধূসর নেকড়ের চেয়ে শতগুণে ভয়ঙ্কর এই ডায়ার উলফ। এদের শিকারের ক্ষমতা যেমন প্রবল তেমনি চোয়ালও অত্যন্ত শক্ত।
দেখুন সেই ডায়ার উলফের ঝলক...
Meet Romulus and Remus—the world’s first de-extinct animals, born on October 1, 2024.
The dire wolf has been extinct for over 10,000 years. These two wolves were brought back from extinction using genetic edits derived from a complete dire wolf genome, meticulously reconstructed… pic.twitter.com/WfRFp9Fll7
— All India Radio News (@airnewsalerts) April 8, 2025
(টুইটার, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউব সহ সোশাল মিডিয়া থেকে আপনার কাছে সর্বশেষতম ব্রেকিং নিউজ, ভাইরাল ট্রেন্ডস এবং ইনফরমেশন নিয়ে আসে SocialLY। উপরের পোস্টটি ব্যবহারকারীর সোশাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে সরাসরি এম্বেড করা হয়েছে এবং লেটেস্টলি এতে কোনও সংশোধন বা সম্পাদনা করেনি। সোশাল মিডিয়া পোস্টের মতামত এবং তথ্য লেটেস্টলি-র মতামতকে প্রতিফলিত করে না। লেটেস্টলি এর জন্য কোনও দায়বদ্ধতা বা দায় গ্রহণ করে না।)