দুর্গাপুজা শেষ হতেই দশমীর পর একাদশীর দিন শুরু হয় লোকায়ত দেবী ভান্ডানির পূজা। মূলত স্থানীয় র মানুষজন এই পূজা করেন । জেলার বিভিন্ন স্থানে এই পূজা অনুষ্ঠিত হয় মাল ব্লকের ক্রান্তির চেকেন্দা ভান্ডানির পূজা সেখানে দেবী পুরুষবেশী।হেলাপাকরি তেও এই দেবী পূজিতা হন।

কথিত আছে বিসর্জনের পর দেবী যখন কৈলাসে ফিরে যাচ্ছেন সেসময় ময়নাগুড়ির বার্নিশের কৃষকরা দেবীর আরাধনা করে দেবীকে তাদের পূজা নিতে অনুরোধ করেন। একসময় এই এলাকায় অজন্মা হয় , প্রবল খরায় কৃষকদের ঘরে ফসল না হওয়ার তাদের ঘরে দারিদ্রতা নেমে আসে।দরিদ্র চাষীরা মাকে কৈলাসে যেতে বাধা দেন ,কৃষকরা দেবীর কাছে আরাধনা করেন তাদের কাছে দেবী ভান্ডানি রুপে পূজা নিয়ে অজন্মা ঘুচিয়ে শস্যগোলা যেন ভরে দেন দেবী। এখানে তাই দেবী ভান্ডানি রুপে বিরাজ করে কৃষকের শস্যের ভান্ডার ভরে দেন। কৃষকদের আরাধনায় সাড়া দিয়ে দেবী ভান্ডানি রুপে পূজা গ্রহণ করেন একাদশীর দিনে।দ্বি- ভূজা এই দেবীর বাহন ব্যাঘ্র। এখানে ভান্ডানি মায়ের সঙ্গে চার সন্তান লক্ষী,সরস্বতী, গণেশ,কার্তিক, রয়েছে। মহা ধূমধামের সঙ্গে একদিনের এই পূজা ও পূজাকে কেন্দ্র করে মেলা অনুষ্ঠিত হল আজ।

(টুইটার, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউব সহ সোশাল মিডিয়া থেকে আপনার কাছে সর্বশেষতম ব্রেকিং নিউজ, ভাইরাল ট্রেন্ডস এবং ইনফরমেশন নিয়ে আসে SocialLY। উপরের পোস্টটি ব্যবহারকারীর সোশাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে সরাসরি এম্বেড করা হয়েছে এবং লেটেস্টলি এতে কোনও সংশোধন বা সম্পাদনা করেনি। সোশাল মিডিয়া পোস্টের মতামত এবং তথ্য লেটেস্টলি-র মতামতকে প্রতিফলিত করে না। লেটেস্টলি এর জন্য কোনও দায়বদ্ধতা বা দায় গ্রহণ করে না।)