CEC Gyanesh Kumar: লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)-র তোলা ভোট-চুরি (Vote Theft), নির্বাচনে অনিয়মের যাবতীয় অভিযোগ উড়িয়ে দিলেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার। সাংবাদিক সম্মেলনে বড় পর্দায় নাম ধরে ধরে কংগ্রেসের শীর্ষ সাংসদ দেখিয়েছিলেন, ভোটার তালিকায় অনিয়মের উদাহরণ। তার জবাবে নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার শোনালেন নিয়মের কথা, ভোটারদের গোপনীয়তা ভঙ্গের কথা। মুখ্য নির্বাচন কমিশনার জ্ঞানেশ কুমার কংগ্রেস, আরজেডি সহ বিরোধীদের তোলা অভিযোগের জবাবে জানালেন, "নির্বাচনী ফল ঘোষণার পর ৪৫ দিনের মধ্যে রাজনৈতিক দল বা প্রার্থী চাইলে সুপ্রিম কোর্টে মামলা করতে পারেন। এই সময়সীমা পেরিয়ে গিয়ে যে সব অভিযোগ উঠছে। বিশেষ করে কেরল, কর্নাটক আর বিহারে, সেগুলো একেবারে ভিত্তিহীন।"কমিশনের কাছে একই ব্যক্তির একাধিকবার ভোট দেওয়ার অভিযোগ আনা হলেও, প্রমাণ চাইলে কোনও উত্তর মেলেনি। তিনি স্পষ্ট করে বলেন, মিথ্যা অভিযোগে কমিশন বা ভোটার কেউই ভয় পায় না। ভোট প্রক্রিয়াকে দুর্বল করার চেষ্টা করা হলেও তা সফল হবে না।
রাহুল গান্ধীর 'ভোট চুরির'অভিযোগে নির্বাচন কমিশনার বললেন, এটা সংবিধানের অবমাননা। পোলিং বুথে সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ্যে আনার দাবি জানিয়েছিলেন, রায়বারেলির সাংসদ। যার জবাবে কমিশন প্রধান জ্ঞানেশ কুমার বললেন, মহিলাদের গোপনীয়তার কথা।
দেখুন খবরটি
CEC Gyanesh Gupta is doing political drama, not a Press Conference..
He is saying that ECI won’t release CCTV footage because of women voters….
So, he is saying that fake voters on behalf anyone will vote to make BJP win and Rahul Gandhi Ji & Congress should remain silent.. pic.twitter.com/nuGZYwu5t8
— Shantanu (@shaandelhite) August 17, 2025
(টুইটার, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউব সহ সোশাল মিডিয়া থেকে আপনার কাছে সর্বশেষতম ব্রেকিং নিউজ, ভাইরাল ট্রেন্ডস এবং ইনফরমেশন নিয়ে আসে SocialLY। উপরের পোস্টটি ব্যবহারকারীর সোশাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে সরাসরি এম্বেড করা হয়েছে এবং লেটেস্টলি এতে কোনও সংশোধন বা সম্পাদনা করেনি। সোশাল মিডিয়া পোস্টের মতামত এবং তথ্য লেটেস্টলি-র মতামতকে প্রতিফলিত করে না। লেটেস্টলি এর জন্য কোনও দায়বদ্ধতা বা দায় গ্রহণ করে না।)