শরীর সুস্থ রাখতে এবং হাড় মজবুত করতে ভিটামিন ডি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ডিমেনশিয়া এবং হৃদরোগের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করার পাশাপাশি পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি গ্রহণ করার ফলে বয়সের ছাপ পড়ে না। বিনামূল্যে সূর্যালোক থেকে পাওয়া যায় ভিটামিন ডি, তা সত্ত্বেও বিপুল সংখ্যক মানুষের মধ্যে দেখা যায় ভিটামিন ডি-এর অভাব। তথ্য অনুযায়ী, দেশের প্রায় ৭৬ শতাংশ মানুষের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন ডি-এর অভাব। কিছু খাবারের মাধ্যমেও ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি দূর করা সম্ভব, এর ফলে অনেক সময় মানুষ খুব বেশি ভিটামিন ডি গ্রহণ করে, যা হতে পারে মারাত্মক।
দুধ, দই, ডিম, মুরগি, মাছ সহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক উৎস থেকে পাওয়া যায় ভিটামিন ডি। শরীরের চাহিদা অনুযায়ী নেওয়া উচিত ভিটামিন ডি, অতিরিক্ত মাত্রায় ভিটামিন ডি হতে পারে মারাত্মক। ভিটামিন ডি-এর অনেক উপকারিতা রয়েছে, কিন্তু অতিরিক্ত ভিটামিন ডি গ্রহণ করলে হতে পারে অনেক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। বিশেষ করে ভিটামিন ডি ট্যাবলেট বেশি খেলে বমি বমি ভাব, বমি, শুষ্ক মুখ এবং দুর্বলতার মতো সমস্যা হতে পারে। ভিটামিন ডি-এর অত্যধিক ব্যবহার শরীরে ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাসের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে, যার ফলে ফুসফুসে তৈরি হয় ক্রিস্টাল, যা হতে পারে বিপজ্জনক।