এই তীব্র গরমে শসা অত্যন্ত উপকারী ফল। শরীরে আলাদা তৃপ্তি দেয় শসা। সারাদিন ঘুরতে ঘুরতে রোদে ক্লান্তি অনুভব করলে কিংবা তৃষ্ণা পেলে একটা শশা খেলেই প্রাণ জুড়িয়ে যায়। একটু ঝাল নুন বা বিট নুন মিশিয়ে দিলে আরতো কথাই নেই। ‌

। এটি হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে, হজমশক্তি বাড়ায়, ওজন কমাতে সহায়তা করে এবং ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য উন্নত করতে সাহায্য করে। শসাতে ভিটামিন, মিনারেল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। শসার ৯৫% জল থাকে, যা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে। শসাতে কম ক্যালোরি এবং বেশি জল থাকে, যা ওজন কমাতে সাহায্য করে।

রূপচর্চাতে ও শশা কার্যকারিতা রয়েছে শসা কেটে মুখে লাগিয়ে রাখলে মুখে দাগ চোখ দূর হয়ে যায়। শসাতে থাকা ভিটামিন ত্বককে উজ্জ্বল ও সতেজ রাখতে সাহায্য করে।

তবে বাজার থেকে শসা কিনা আনলে অনেক সময় কাটার পর খাবার সময় দেখা যায় তা তেতো। বাইরে থেকে দেখলে বোঝা যায় না। কোন শসা তেতো বা কোনটা তেতো নয়। কিন্তু আপনি খুব সহজেই শসা তেতো কিনা বুঝে নিতে পারবেন।

প্রথমে আপনি দেখবেন শসার রং হালকা হলদে ভাব আছে কিনা। তাহলে অবশ্যই সেই শসা তেতো হবেনা। হালকা হলুদের সঙ্গে হালকা সবুজ ভাব থাকলে সেই শশা মিষ্টি হয়। অনেক শসা একটু বাঁকা ধরনের হয় সেই শশা কিনবেন না। সোজা আকৃতির শসা কিনুন। একটু কম ওজনের শশা কিনবেন। তাহলে তেতা হবে না। পুরনো দিনের যে রীতি ছিল শশা ছাড়ানোর আগে সামনে এবং পিছনের বেশ কিছুটা অংশ কেটে ঘষে নিতে হয়। সেখান থেকে আঠা বের হয়। সেই পদ্ধতি মেনে চলুন। এতে শসাতে তেতো ভাব থাকলেও তা দূর হবে। তাই বাজার থেকে শসা কিনতে গেলে এই কয়েকটি বিষয়ে নজর রাখুন তাহলে শসা কিনে ঠকবেন না।