উষ্ণ ঠোঁটের আলতো ছোঁয়ায় প্রেমের সেই কথা বলে দেওয়া যায়, যা হাজার শব্দ লিখে ফেললেও বলা হয়ে ওঠে না। চুম্বনের এই ভাষা যেন ফুটে ওঠে ভ্যালেন্টাইন সপ্তাহের চুম্বন দিবসে। আলাদা করে একটা দিন পালন নিয়ে প্রশ্ন অনেকেই তুলতে পারেন। কিন্তু ভালবাসা জাহির করার একটা উপলক্ষ থাকলে ক্ষতি তো কিছু নেই। বরং এমন দিনেই জেনে নেওয়া যাক চুম্বনের কিছু বৈশিষ্ট্য।
কপালে চুম্বন- ভালবাসার রূপ অনেক। তা কেবল প্রেমেই আবদ্ধ নয়। সম্পর্ক স্নেহের, বিশ্বাসেরও হতে পারে। এমন ভালবাসা জাহির করতে কপালে একটি চুম্বনই যথেষ্ট।
গালে চুম্বন- গালে চুম্বনের অনেক প্রকার অর্থ হতে পারে। তা ভালবাসার ছোঁয়া হতে পারে। আবার বন্ধুত্বের নিদর্শনও হতে পারে। আবার অনেক দেশে আবার গালে চুম্বন করে অভিবাদন ও বিদায় জানানোর রীতি রয়েছে।
হাতে চুম্বন- প্রেমের প্রথম অভিব্যাক্তি হিসেবে এই প্রতিক্রিয়াকে ধরা হয়। কোনও মহিলার হাতের উলটো পিঠে চুম্বন করা মানে আপনি তাঁকে সম্মান দিয়ে ভালবাসার কথা জাহির করছেন। অনেকেই প্রথম ডেটের ক্ষেত্রে এমনটা করে থাকেন।
ঠোঁটে আলতো চুম্বন- অবশ্যই ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ এই চুম্বন। সঙ্গীর ঠোঁটে উষ্ণ চুম্বন এঁকে দেওয়ার দক্ষতাই জানিয়ে দেবে আপনি তাঁকে কতটা ভালবাসেন। ভালবাসার গভীরতা মাপা সম্ভব নয়, একথা সত্য। কিন্তু দুই অধরের মিলনে ভালবাসার ফল্গুধারা শরীরে বইতে শুরু করে।
গাঢ় চুম্বন- আবেগের চরম মুহূর্তে দুই শরীর যখন মিশে যেতে থাকে, তখন গাঢ় চুম্বন সেই সময়কে অন্য মাত্রা দেয়। এমন চুম্বন অবশ্য গভীর ভালবাসার প্রতীক। নিজেকে ভুলে অন্যের অস্তিত্বে মিশে গেলেই এ প্রেমের স্বাদ পাওয়া যায়।