
মাওবাদীদের হাত থেকে বিভিন্ন জঙ্গল এলাকা উদ্ধার করার কাজ এখনও অব্যাহত রয়েছে। তেলেঙ্গানা, মহারাষ্ট্রের একাধিক মাও অধ্যুষিত এলাকার ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় বাহিনী দখল করে নিয়েছে, তবে এথনও ছত্তিশগড়ের (Chhattisgarh) একাংশ নকশালবাদীদের কবলে। সেই কারণে দফায় দফায় বস্তার, বীজাপুর, নারায়ণগড়, দান্তেওয়াড়ার গভীর জঙ্গলে অভিযান চালাচ্ছে সিআরপিএফ জওয়ান। আর তাতে মিলছে সাফল্যও। বিগত একমাসে নিকেশ হয়েছে কমপক্ষে ৫০-৬০ জন মাওবাদী। এছাড়া গ্রেফতারি বা আত্মসমর্পণের মাধ্যমেও ধরা পড়ছে এই মাওবাদীরা।
উদ্ধার হয়েছে মাওবাদীদের মৃতদেহ
এরমধ্যেই সম্প্রতি নারায়ণগড়, বীজাপুর, দান্তেওয়াড়াতে অভিযান চালিয়ে খতম হয়েছে ২৭ জন মাওবাদী। ইতিমধ্যেই তাঁদের দেহ আনা হয়েছে নারায়ণপুরে সিআরপিএফ ক্যাম্পে। এই মৃতদের তালিকায় রয়েছে সিপিআই-মাওবাদীর প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক তথা নেতা বাসবারাজু। তবে মৃতদের মধ্যে ১০ জনের নাম পরিচয় জানা গেলেও বাকিদের পরিচয় এখনও জা্না যায়নি। তাঁদের পরিচয় জানার চেষ্টা করছেন বাহিনীর আধিকারিকরা।
পরিচয় জানা যায়নি কয়েকজন মাওবাদীর
এই অভিযানে মাওবাদী থেকে উদ্ধার হয়েছে বিপুল পরিমাণের অস্ত্র ও গোলাবারুদ। সেগুলি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। তবে প্রশ্ন হচ্ছে যাঁদের নাম পরিচয় জানা যায়নি, তাঁরা কি আদৌ মাও নেতা বা কর্মী নাকি নিতান্তই গ্রামবাসী বা সমর্থক? কারণ এর আগেও জঙ্গল এলাকায় মাওবাদীদের সঙ্গে এনকাউন্টার অভিযানে মৃত্যু হয়েছিল নিরীহ গ্রামবাসীর