আরজি কর হাসপাতালে (RG Kar Medical College and Hospital) মহিলা চিকিৎসক খুন ও ধর্ষণকাণ্ড নিয়ে সরব রাজ্যবাসী। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় হাসপাতালের অধ্যক্ষ পদত্যাগ দিয়েছেন। কলকাতা পুলিশের বিরুদ্ধে ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এইসব বিষয় নিয়ে যখন রাজ্যের বিরোধী শিবির রাজ্য প্রশাসনের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলছে এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগের দাবি করছে তখন এই বিষয়ে তৃণমূলের পাশে দাঁড়ালো আরজেডি। সেই সঙ্গে ধর্ষণের মতো গুরুতর অভিযোগের বিরুদ্ধেও মুখ খুললেন আরজে়ডি সাংসদ মনোজ ঝাঁ।

এদিন মনোজ বলেন, এই মানুষগুলি নির্ভয়াকাণ্ডের পরেও শিক্ষা নেয়নি। এই ধরণের অপরাধীদের জন্য কঠোর শাস্তি দেওয়া উচিত। এবং যাতে নির্যাতিতা বা নির্যাতিতার পরিবার যাতে দ্রুত বিচার পায় সেই বিষয়েও দেখতে হবে। এই ঘটনাগুলির পর খুব সহজেই রাজ্য সরকার ও প্রশাসনের ওপর দোষ দেওয়া যায়। কিন্তু তাঁরাও এর তদন্ত করছে। হাথরাসকাণ্ডের পর উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ কি ইস্তফা দিয়েছিলেন? এই বিষয়ে রাজনীতি না করে মৃতের পরিবারের পাশে দাঁড়ানো উচিত। ঘটনাটি নিয়ে সকলেরই আক্রোশ আছে, কিন্তু তাতে রাজনীতির চশমা পরানো উচিত নয়। এই ধরণের ঘটনা যেখানেই ঘটুক না কেন, সকলে সম্মিলিত হয়ে বিরোধীতা করবে।