Sonia Gandhi Slams Centre on RTI: অন্যায় সিদ্ধান্তকে চাপিয়ে দিতে তথ্য জানার অধিকার আইনকে ধ্বংস করতে চাইছে মোদি সরকার, গর্জে উঠলেন সোনিয়া গান্ধী
কিছুদিন আগেই ইনফরমেশন কমিশনারের মেয়াদ পাঁচ বছর থেকে কমিয়ে তিন বছর করার কথা বলেছে মোদি সরকার (Modi Government)। এদিন সেই প্রসঙ্গেই কেন্দ্রের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভাপতি সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi)। সরকার যদি তথ্য কমিশনারদের (information commissioners)(RTI) চাকরির মেয়াদ ও বেতন স্থির করে তবে তাঁরা স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন না। সনিয়া গান্ধীও একই সুরে বলেছেন, তথ্য কমিশনারদের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করার জন্যই তাঁদের কার্যকালের মেয়াদ ও বেতন নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছিল।
নতুন দিল্লি, ৩১ অক্টোবর: কিছুদিন আগেই ইনফরমেশন কমিশনারের মেয়াদ পাঁচ বছর থেকে কমিয়ে তিন বছর করার কথা বলেছে মোদি সরকার (Modi Government)। এদিন সেই প্রসঙ্গেই কেন্দ্রের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিলেন কংগ্রেসের অন্তর্বর্তীকালীন সভাপতি সোনিয়া গান্ধী (Sonia Gandhi)। সরকার যদি তথ্য কমিশনারদের (information commissioners)(RTI) চাকরির মেয়াদ ও বেতন স্থির করে তবে তাঁরা স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন না। সনিয়া গান্ধীও একই সুরে বলেছেন, তথ্য কমিশনারদের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করার জন্যই তাঁদের কার্যকালের মেয়াদ ও বেতন নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছিল। কংগ্রেস সভানেত্রীর অভিযোগ, কোনও প্রবীণ ও আত্মমর্যাদাবোধ সম্পন্ন অফিসার আর তথ্য কমিশনে কাজ করতে রাজি হবেন না।
উল্লেখ্য, গত জুলাই মাসে তথ্য জানার অধিকার আইনে সংশোধন করা হয়েছে। তাতে তথ্য কমিশনারদের বেতন কাঠামো এবং কার্যকালের মেয়াদ পরিবর্তন করা হয়। নতুন আইনে বলে হয়েছে, ইনফরমেশন কমিশনারদের কার্যকালের মেয়াদ সরকার স্থির করবে। আগে তথ্য কমিশনাররা নির্বাচন কমিশনারদের সমান বেতন পেতেন। এখন তাঁদের বেতনের পরিমাণও কেন্দ্রীয় সরকার স্থির করে। এরপরেই তথ্য কমিশনের স্বাধীনতা খর্ব করা হচ্ছে এই অভিযোগ তুলে প্রতিবাদ শুরু করেন আরটিআই অ্যাকটিভিস্টরা। এবার সরকারের বিরুদ্ধে সেই অভিযোগই তুললেন সোনিয়া গান্ধী। বললেন, সংখ্যাগুরুর শাসন জোর করে চাপিয়ে দিতে গেলে তথ্য জানার অধিকার আইন (RTI Act) বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই কেন্দ্রের সরকার আগেভাগেই ঐতিহাসিক রাইট টু ইনফরমেশন আইনকে ধ্বংস করার চেষ্টা চালাচ্ছে। এখন থেকে যে অফিসার সরকারের বিরুদ্ধে কোনও তথ্যপ্রকাশে অনুমতি দেবেন, তাঁকে দ্রুত সরিয়ে দেওয়া হবে। নতুন নিয়মে কেন্দ্র ও রাজ্য, সর্বত্র তথ্য কমিশনাররা ভয় পাবেন। আরও পড়ুন-India Counters China's Objection to Jammu & Kashmir, Ladakh UT Formations: অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বাইরের কেউ নাক গলাক তা ভারত চায় না, নাম না করেই চিনকে হুংকার বিদেশ মন্ত্রকের
এর থেকে যা বোঝা যাচ্ছে তা হল, সরকার ইনফরমেশন কমিশনারের অফিসের গুরুত্ব কমাতে চায়। এখন থেকে তথ্য কমিশনাররা সরকারের ওপরে নির্ভরশীল হয়ে পড়বেন। যে সরকারের কাছে তাঁদের কৈফিয়ৎ চাইবার কথা, তার উপরেই তথ্য কমিশনারদের নির্ভর করতে হবে।
(Social media brings you the latest breaking news, viral news from the world of social media including Twitter, Instagram and YouTube. The above post is embedded directly from the user's social media account. This body of content has not been edited or may not be edited by Latestly staff. Opinions appearing on social media posts and the facts do not reflect the opinions of Latestly, and Latestly assumes no responsibility for the same.)