Delhi Air Pollution: আর জোড়-বিজোড় নীতির দরকার নেই রাজধানীর আকাশ এখন ঝকঝকে, সাংবাদিক সম্মেলনে বললেন কেজরিওয়াল

টানা তিন সপ্তাহের দম বন্ধ আবহাওয়ার পর ঝক ঝকে আকাশের মুখ দেখল রাজধানী। সোমবার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের রিপোর্ট বলছে দুসপ্তাহ ধরে যে বিপজ্জনক মাত্রার দূষণে ঢাকা ছিল দিল্লি, সেই তুলনায় আজ অনেকটাই ভাল। মানুষ খোলা হাওয়ায় শ্বাস নিতে পারছে। তাই গাড়ির জোড়-বিজোড় নীতির (Odd-Even scheme) স্কিম আর চালুর দরকার নেই। মূলত দূষণা মাত্রা কমাতই রাজধানীতে গাড়ির জোড়-বিজোড় নীতি চালু করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (CM Arvind Kejriwal)। দিল্লির সরকারের পক্ষে গোটা রাজধানীও উপকণ্ঠের দূষণ ঠেকানো সম্ভব নয়, তা স্বাভাবিক ব্যাপার।

অরবিন্দ কেজরিওয়াল(Photo Credit: Twitter)

নতুন দিল্লি, ১৮ নভেম্বর: টানা তিন সপ্তাহের দম বন্ধ আবহাওয়ার পর ঝক ঝকে আকাশের মুখ দেখল রাজধানী। সোমবার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের রিপোর্ট বলছে দুসপ্তাহ ধরে যে বিপজ্জনক মাত্রার দূষণে ঢাকা ছিল দিল্লি, সেই তুলনায় আজ অনেকটাই ভাল। মানুষ খোলা হাওয়ায় শ্বাস নিতে পারছে। তাই গাড়ির জোড়-বিজোড় নীতির (Odd-Even scheme) স্কিম আর চালুর দরকার নেই। মূলত দূষণা মাত্রা কমাতই রাজধানীতে গাড়ির জোড়-বিজোড় নীতি চালু করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (CM Arvind Kejriwal)। দিল্লির সরকারের পক্ষে গোটা রাজধানীও উপকণ্ঠের দূষণ ঠেকানো সম্ভব নয়, তা স্বাভাবিক ব্যাপার। এসব জেনেও কেন নিরুত্তাপ কেন্দ্র, তানিয়েও প্রশ্ন তোলে দেশের শীর্ষ আদালত। সে যাইহোক আজ সাংবাদিক সম্মেলন করে দিল্লির দূষণমুক্ত আকাশের খবর দিলেন মুখ্যমন্ত্রী।

এদিকে দিন দুয়েক আগেই সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল জোড়-বিজোড় নীতি দিল্লির দূষণকে ঠেকাতে খুব একটা কার্যকরী ভূমিকা নেবে না। তবে রবিবার থেকে তাপমাত্রা হঠাৎ কমতে থাকায় দূষণের মাত্রাও নামতে শুরু করেছে। উত্তুরে হাওয়া এক্ষেত্রে বড়সড় ভূমিকা যে নিয়েছে তাতে সন্দেহ নেই। নির্মল আবহাওয়ার কারণে আজ রাজধানীর স্কুলগুলিও খুলেছে। সেখানে পড়ুয়াদের উপস্থিতিও চোখে পড়ার মতো।আরও পড়ুন-Justice Sharad Arvind Bobde Takes Oath: দেশের ৪৭-তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে শপথ নিলেন শরদ অরবিন্দ বোবদে

এদিন বায়ু দূষণ সংক্রান্ত একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়ে গেল রাজধানীতে। সেখানে দিল্লি, পাঞ্জাব ও হরিয়ানার মুখ্যসচিবরা উপস্থিত ছিলেন। রাজধানী যে গত একমাস ধরে দূষণ জ্বরে জর্জরিত তার জন্য মূল দায়ী খড় পোড়ানো ধোঁয়া। যার উৎপত্তি হয়েছে পাঞ্জাব ও হরিয়ানাতেই।